শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১

ঘুরে দাঁড়ানো একজন শেখ হাসিনার গল্প (ভিডিও)

১৯৮১ সালে দেশে ফেরার পর থেকে অন্তত ২১ বার শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা তাকে নতুন উদ্যমে জীবিত করে তোলে।

দুই বছরের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো মুজিবকন্যার ওপর হামলার ক্ষত শুধু আওয়ামী লীগেই না, দৃশ্যমান সমগ্র জাতির ওপর। তার সাথে রচিত হয় বাংলার রাজনীতির ময়দানে সুস্পষ্ট অভেদ্য বিভেদ রেখা।

এ ঘটনায় সহমর্মিতার বদলে ক্ষমতাসীন বিএনপির তাচ্ছিল্য সৃষ্টি করে বিভ্রান্তি। বিরোধীদলের সর্বোচ্চ নেতার ওপর এমন হামলায় সমালোচনার ঝড় ওঠে সারা বিশ্বে।

সেসময় বৈদেশিক কূটনীতিবিদদের দেখা গেছে সুধাসদনে শেখ হাসিনা পরিবারের পাশে। সেইসঙ্গে বিশ্ব রাজনীতির সাথে শেখ হাসিনার অন্যমাত্রার সম্পর্কের শুরু।

২০০৬ সালে রাজপথে অবিশ্বাস্য অবস্থান গড়ে তোলে আওয়ামী লীগ। জোট ভিত্তিক রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা। তারপরই বাংলার রাজনীতির আরেক অধ্যায় এক-এগারো। মাইনাস টু ফর্মুলা নিয়ে অগণতান্ত্রিক সরকারের ক্ষমতায় থাকার অপচেষ্টা।

দমে যাননি বঙ্গবন্ধু কন্যা। সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বের মাধ্যমে দলকে সুসংগঠিত করেছেন, সাথে স্বপ্ন দেখেছিলেন একটি উন্নত বাংলাদেশের।
দুই বছরের সময়ানুক্রমে, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ। স্বাধীনবাংলার সবচেয়ে নিরপেক্ষ-সুষ্ঠু আর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বধীন ১৪ দলীয় জোটের ঐতিহাসিক জয়।

রাজনৈতিক ইতিহাসের এক গৌরবান্বিত অধ্যায়ের সূচনা। স্বর্ণোজ্বল এই অধ্যায়ের যেন নেই কোনো শেষ। স্বাধীন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অলংকৃত অধ্যায়ের ধারা এখনো ধাবমান। গড়ে ওঠে ডিজিটাল বাংলাদেশ। লক্ষ্য এখন স্মার্ট বাংলাদেশ।

সর্বশেষ: