সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১

কামারখন্দে জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

কামারখন্দে জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

সংগৃহীত

প্রতিবছর এই দিনটি রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বাঙালি জাতির অহংকার ও গর্ব, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস হিসাবে উদযাপন করা হয় ।

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দসহ সারা দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংসঠন এবং বিভিন্ন সরকারি অফিস আদালত, সামাজিক সংগঠন দিবসটি নানা কর্মসূচি মধ্য দিযে পালন করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন। গতকাল সকালে কামারখন্দ মিনি অডিটরিয়াম হল রুমে কামারখন্দ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে।

এতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী কমিশনার ভুমি সুমা খাতুনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদ সদস্য ৬৩ (সিরাজগঞ্জ সদর-কামারখন্দ)-২ আসনের এমপি ড. জান্নাত আরা হেনরী, বিশেষে অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস.এম শহিদুল্লাহ সবুজ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. সেলিম রেজা, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন শেখ, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামারুল হাসান আমিনুল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম রেজা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সম্পা রহমান, কামারখন্দ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রেজাউল ইসলাম, জামতৈল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মকবুল হোসেন, রায়দৌলতপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ আকন্দ, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আমিনুল ইসলামসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

১৯২০ সালের ১৭ মার্চ এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলা গোপালগঞ্জ টুংগীপাড়া জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান, মাতার নাম সায়মা খাতুন।

জানা যায়, স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র সাড়ে তিন বছরে মহানায়ক বঙ্গবন্ধুর জীবনাবসান ঘটে। তৎকালীন ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তানের একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। কিন্তু পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠী নানা চক্রান্ত করে বঙ্গবন্ধুর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। এরপর বঙ্গবন্ধু স্বায়ত্বশাসনের আন্দোলনকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে প্রথমে স্বাধিকার আন্দোলন এবং চুড়ান্তপর্বে স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপ নেয়। এ আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় একাত্তরের মার্চে নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেন বঙ্গবন্ধু।

৭ মার্চ তৎকালীন রেষকোর্স ময়দানের (বর্তমানে সোহরওয়ার্দী উদ্যান) জনসমুদ্রে ঐতিহাসিক ভাষণে তিনি বজ্রে কন্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম. এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ এরই ধারাবাহিকতায় ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীন দেশে বঙ্গবন্ধু বেশি দিন দেশ গঠনের কাজ করে যেতে পারেননি। তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের ভোর রাতে নিজ বাসভবনে ক্ষমতালোভী ঘাতকদের হাতে সপরিবারে নিহত হন।

সর্বশেষ:

শিরোনাম:

স্টেশনে যাত্রীরাই কাটতে পারবেন ট্রেনের টিকিট
এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
পুলিশকে সাহায্য করবে ক্রাইম জিপিটি!
পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে স্কুলজীবনের মজার স্মৃতিতে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা
কাজিপুরে ভার্মি কম্পোস্ট সার বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু
১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়
আলো ছড়াচ্ছে কুষ্টিয়ার বয়স্ক বিদ্যালয়
মেয়েদের স্কুলের বেতন না দিয়ে ধোনিদের খেলা দেখলেন তিনি
‘ডিজিটাল ডিটক্স’ কী? কীভাবে করবেন?
তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে
নেইমারের বাবার দেনা পরিশোধ করলেন আলভেজ
দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর