শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

কাজীপুরে পাঁচ বছরে পাঁচ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন হয়েছেঃ নাসিম

কাজীপুরে পাঁচ বছরে পাঁচ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন হয়েছেঃ নাসিম

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রি আলহাজ্ব মোহাম্মদ নাসিম এমপি বলেছেন, বর্তমান সরকারের ৫ বছরে কাজিপুর উপজেলায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। সম্প্রতি তার কাজিপুরে বেড়ীপোটল নিজ বাসভবনে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন সৈনিক। একটি স্বাধীন দেশের নিজ এলাকার মানুষের ভালবাসায় ৫ম বারের মত এমপি নির্বাচিত হয়েছি। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ছেলে হিসেবে আমার এটাই সবচেয়ে বড় প্রাপ্য। এ কারণে আমি মা-মাটি মানুষের উন্নয়ন ছাড়া অন্য কিছু ভাবি না।
 এলাকার উন্নয়ন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে নাসিম বলেন, গত চার বছরে আমি এলাকায় তৃণমূল থেকে শুরু করে সর্বত্র উন্নয়নের চেষ্টা করেছি। স্বাস্থ্য বিভাগে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রতিটি ইউনিয়নে হাসপাতাল নির্মাণ করে দিয়েছি। শিক্ষা ক্ষেত্রেও সর্বোচ্চ গুরুত¦ দিয়ে এলাকার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় লেখাপড়ার সুষ্ঠু পরিবেশ এবং শিক্ষার গুণগত মানোনয়নের জন্য কাজিপুর সরকারি মনসুর আলী কলেজে ৪টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হয়েছে। 
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এ পর্যন্ত ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে কাজিপুর ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ, ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫তলা আধুনিক রেস্ট হাউজ ভবন নির্মাণ, ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে কাজিপুর কৃষি অফিসারের কার্যালয় ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ, সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ, ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে মনসুর নগর, নাটুয়ারপাড়া, তোকানী, নিশ্চিন্তপুর, গান্ধাইল ও চালিতাডাঙ্গায় ১০ শয্যা বিশিষ্ট আমিনা মনসুর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র নির্মাণ, ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে মেঘাই পর্যটনের কাজ , পিউব্লিউডি’র তত্ত্বাবধানে ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫শ’ আসন বিশিষ্ট শহীদ এম মনসুর আলী অডিটোরিয়ার নির্মাণ, ৪০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।  
স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদফতরের তত্বাবধানে ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে কাজিপুর ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার ভিজিটরস ট্রেনিং ইন্সটিটিউট (এফডব্লিউভিটিআই) ও মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাট্স) নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে গান্ধাইলে ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজী (আইএইচটি) ভবন নির্মিত হয়েছে।    
কাজীপুরে দ্রুত এগিয়ে চলছে এলজিইডির নানা প্রকল্পের কাজ। কাজীপুর এখন  নানা উন্নয়নের মোড়কে ঢাকা পড়তে চলেছে।  বর্তমান সরকারের মেয়াদকালে ১০টি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি), কাজীপুর, সিরাজগঞ্জ। গৃহিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে ভূমিহীন অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ, পল্লী সড়ক ও ব্রীজ/কালভার্ট নির্মাণ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ কাজ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। 
কাজীপুর এলজিইডি সুত্রে জানা গেছে, বর্তমান সরকারের মেয়াদে এ পর্যন্ত মোট স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) গ্রামীন অবকাঠামোর ব্যাপক উন্নয়নসহ ভূমিহীন অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের মাথাগোঁজার ঠাঁইসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রায় ৬৬ কোটি ৫৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৮ জন ভূমিহীন অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের বাসস্থান নির্মাণ, ২কোটি ৩৩ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা ব্যয়ে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ, ১ কোটি ১২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ০১টি ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণ, ৪ কোটি ৯০ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা ব্যয়ে উপজেলা কমপ্লেক্স এর সম্প্রসারিত ভবন ও হলরুম নির্মাণ অন্যতম।
 এছাড়া প্রায় শত কোটি টাকা ব্যয়ে ৯৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ ও সংস্কার কাজ শেষ হয়েছে। আরও ৮০ কিলোমিটার পাকা সড়ক, ৩০০মিটার ব্রীজ/ কালভার্ট, বিদ্যালয় সংযোগ সড়ক, ইউনিয়ন ভূমি অফিস, গ্রোথ সেন্টার ও ০১টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্মাণ কাজের দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এলজিইডি’র তথ্য মতে, বর্তমান কাজের গড় অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ। এছাড়া তৃতীয় প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচীর আওতায় প্রায় ৩০ কোটি ৫৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৬৮ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ কাজের মধ্যে প্রায় ৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করা হয়েছে। অবশিষ্ট  ১৮টি বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ কাজের গড় অগ্রগতি ৯০ শতাংশ যার উন্নয়ন কাজ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি নাগাদ শেষ হবে। 
মোহাম্মদ নাসিম বলেন,  আগামী ২০২০ সালের মধ্যে এলজিইডি, কাজীপুরের প্রয়োজনীয় কোন সড়কই আর কাঁচা থাকবে না। এছাড়া বর্তমানে পল্লী সড়ক ও কালভার্ট মেরামত/ সংস্কার, অগ্রাধিকার ভিত্তিক গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, পিইডিপি-৩, আরটিআইপি-২, বৃহত্তর পাবনা, বগুড়া গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পসহ অন্যান্য প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। এছাড়াও আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নকল্পে আরইআরএমপি ও জিওবি’র অর্থায়নে বিভিন্ন মেয়াদে ২৪৬ জন নারীকর্মীকে কর্মসংস্থানসহ আতœনির্ভরশীল ও সাবলম্বী হিসাবে সমাজে প্রতিষ্ঠার সুযোগ করে দিয়েছে এবং অত্র জেলার গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়নে নতুন করে “সিরাজগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন” প্রকল্পের কার্যক্রম ব্যাপক ভাবে শুরু হয়েছে। 
এলজিউডি’র তত্বাবধানে চালিতাডাঙ্গা ইউপি ভবন, আলমপুর-হাটশিরা সড়ক নির্মাণ, ৪১টি সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পূনঃনির্মাণ, ৪টি হাট-বাজার উন্নয়ন, ৩০.৩৮৫ কিলোমিটার রাস্তা, ৯২৫.৫০ মিটার ব্রিজ কালভাট নির্মাণ, ১৫টি সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় চলমান, ৩৯.৩৫ কিলোমিটার রাস্তা মেরামত  চলমান, ২৫.৭৯০ কিলোমিটার রাস্তা উন্নয়ন চলমান রয়েছে। 
পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধমে যমুনা নদী ভাঙন রোধে ডান তীর সংরক্ষণে ইতোমধ্যে ২৮৬ কোটি টাকার কাজ শেষ হয়েছে। ৪শ’ ২০ কোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে। এছাড়া ইছামতি নদী খননের কাজে ৩০ লাখ টাকা কাজ করা হয়েছে। 
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে কাজিপুর আরডি, হরিনাথপুর, গান্ধাইল, খাষশুড়িবেড় হাইস্কুলসহ কয়েকটি স্কুলে প্রায় ১ কোটি টাকার উন্নয়ন হয়েছে। ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সরকারি মনসুর আলী কলেজের দ্বিতল বাণিজ্য ভবন নির্মিত হয়েছে। ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে মেঘাই খাদ্যগুদাম নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া আরআইএম ডিগ্রি কলেজ, নাটুয়ারপাড়া ডিগ্রি কলেজ, আলহ্জ্বা ফরহাদ আলী কলেজ এর চারতলা ভবন নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। নির্মিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজ, সরকারি মনসুর আলী কলেজ, গান্ধাইল উচ্চ বিদ্যালয়  শহিদ নির্মাণ নির্মিত হয়েছে। শিমুলদাইড়, মেঘাই, খুকশিয়া, আরডি উচ্চ বিদ্যালয় ও পশ্চিম বেতগাড়ী দাখিল মাদ্রাসার একাডেমিক ভবন নির্মিত হয়েছে। জেলা পরিষদের মাধ্যমে যোগাযোগ ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১ কোটি টাকার উন্নয়ন হয়েছে। এছাড়া কাজিপুরে দ্বিতল শিক্ষাভবন সম্প্রসারণ কাজ শেষ হয়েছে। 
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন (পিআইও) অফিসের মাধ্যমে মানবিক সহায়তা, সামাজিক নিরাপত্তা ও এডিবির মাধ্যমে কাবিটা ৯ হাজার একশ ছয় মেঃটন, নগদ ১৮ কোটি ৮৬ লাখ ৭৯ হাজার টাকা, টিআর- ৪ হাজার চারম ৫১ মেঃটন, নগদ ৫ কোটি ৫৩ লক্ষ ৪২ হাজার টাকা, এছাড়া ইজিটিপি খাতে ১৮ কোটি ৬৯ লক্ষ ৭২ হাজার টাকার কাজ হয়েছে। ৬৬ টি  ব্রিজ কালভার্ট  নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৮ কোটি ৪১ লক্ষ ৪ হাজার টাকা। এলজিএসপি-এলআইসি, সৌহার্দ্য, মানবমুক্তিসব মিলে কাজিপুরে উন্নয়ন হয়েছে প্রায় ৫শ’ কোটি টাকার কাজ। বিগত চার বছরে কর্মসৃজন প্রকল্পে তের কোটি টাকার কাজ হয়েছে। সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে কৃষ্ণগোবিন্দপুর, পাটাগ্রাম ও খাসরাজবাড়িতে দুইটি গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে। এছাড়া বর্তমানে আরও কয়েক কোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে। 
সড়ক ও জনপথ বিভাগের মাধমে ১২ কোটি টাকার সিরাজগঞ্জ-কাজিপুর সড়কে বরইতলী, পাইকরতলী ও সোনামুখী আরসিসি ব্রিজের কাজ চলমান রয়েছে। পৌর গোল চত্বরে ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজ চলছে। সিডিএমসির আওতায় নাটুয়ারপাড়া, শুভগাছা ও খাসরাজবাড়ীতে প্রায় ৪ কোটি টাকার বন্যা আশ্রয় প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে। 
কাজিপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যক্রম সন্তোষজনকভাবে এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে তারা শতভাগ বিদ্যুৎ কভারেজ দেবার অবস্থায় রয়েছে। আগামী মার্চের ১৮ তারিখের মধ্যে নাগাদ বিড়া অঞ্চলের  বিদ্যুৎ,বিতরণ  কাজ শেষ হবে। তার পাশাপাশি কাজিপুরের চরাঞ্চলের ৬ টি ইউনিয়নে বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজ এগিয়ে চলছে। কাজিপুরে বর্তমানে মোট ৫৪হাজার ২৫২ জন গ্রাহককে পাঁচশ ৫৫ কিমিঃ লাইনের মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হচ্ছে । আর ২৫ কিমিঃ লাইন নির্মাণ করলে শতভাগ কাজ শেষ হয়ে যাবে যার জন্যে সময় নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী মার্চের মাঝামাঝি। 
এলাকার আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক এক প্রশ্নের উত্তরে নাসিম বলেন, অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে কাজিপুরে আইন-শৃংখলার অবস্থা ভালো। ইতোমধ্যে কাজিপুরকে ডিজিটাল উপজেলা ও মাদকমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে, যৌতুক, নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর ভূমিকা রাখা হয়েছে। এলাকায় সামাজিক সম্প্রীতি ও ধর্মীয় ভ্রুাতৃত্ববোধ বজায় রয়েছে। এলাকায় উন্নয়নের পাশাপাশি দলের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার লক্ষে কাজিপুরে তৃণমূল থেকে দলের নেতা-কর্মীদের সমন্বয়ে দলকে অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে শক্তিশালী করা হয়েছে বলে দাবি করে তিনি বলেন, আমি দৃঢভাবে বিশ্বাস করি আগামী দিনে দলীয় নেতা-কর্মীসহ এলাকার সকল মুক্তিযোদ্ধা ভাইয়েরা ও দেশপ্রেমিক জনগণ আমার উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় পাশে থাকবেন। 
উল্লেখ্য, নির্বাচনী এলাকা ৬২ সিরাজগঞ্জ-১ কাজিপুর উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন, ১টি পৌর সভা ও সিরাজগঞ্জের ৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। প্রায় ৪ লাখ মানুষের বসবাস। সব দপ্তর মিলে কাজিপুরে বিগত চার বছরে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ হয়েছে বলে বিভিন্ন দপ্তরসূত্রে জানা গেছে।
সিরাজগঞ্জের সর্ব উত্তরে কাজিপুর উপজেলার কৃতি সন্তান মোহাম্মদ নাসিমের ধ্যান-জ্ঞান হচ্ছে কাজিপুরের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটানো। আর এ কাজে তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন। 

আলোকিত সিরাজগঞ্জ

শিরোনাম:

স্টেশনে যাত্রীরাই কাটতে পারবেন ট্রেনের টিকিট
এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
পুলিশকে সাহায্য করবে ক্রাইম জিপিটি!
পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে স্কুলজীবনের মজার স্মৃতিতে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা
কাজিপুরে ভার্মি কম্পোস্ট সার বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু
১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়
আলো ছড়াচ্ছে কুষ্টিয়ার বয়স্ক বিদ্যালয়
মেয়েদের স্কুলের বেতন না দিয়ে ধোনিদের খেলা দেখলেন তিনি
‘ডিজিটাল ডিটক্স’ কী? কীভাবে করবেন?
তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে
নেইমারের বাবার দেনা পরিশোধ করলেন আলভেজ
দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর