শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

সিরাজগঞ্জে যমুনার চরে মরিচের বাম্পার ফলন ভালো দামে খুশি কৃষক

জেলার যমুনা নদীতে জেগে ওঠা ছোট-বড় অসংখ্য চরাঞ্চলে শুকনো মৌসুমে সবুজ প্রকৃতি ফসলের মধ্যে নতুন পলিমাটিতে মরিচের ব্যাপক চাষ হয়েছে। চলতি বছর মরিচের বাম্পার ফলন ও ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, যমুনার বিস্তৃর্ণ চরাঞ্চল জুড়ে মরিচের খেত থেকে কৃষক-কৃষাণীরা দলবেধে লাল, সবুজ মরিচ তোলার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। জমি থেকে মরিচ তুলে বস্তাবন্দি করছেন। প্রতিদিন দূর-দূরান্তের মরিচের পাইকাররা এখান থেকে মচির ক্রয় করে নদীপথে নিয়ে যাচ্ছেন আড়তে। সেখান থেকে জেলার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে সারা দেশে।

প্রতি হেক্টর জমিতে মরিচের উৎপাদন হয়েছে ১০ দশমিক ৬৩ টন। এবছর জেলায় শুকনা মরিচের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ হাজার ৪৮৮ টন। যা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে সারা দেশে। এতে অন্য ফসলের চেয়ে বেশি লাভবান হচ্ছে স্থানীয় চাষীরা।

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ার সাদাত বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সদর উপজেলায় ৬৮০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় এবারে মরিচের বাম্পার ফলন হয়েছে। বিঘা প্রতি ৫০ থেকে ৬০ মন মরিচের ফলন হয়েছে। ফলন ও দাম ভালো পেয়ে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।

সিরাজগঞ্জ কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের (উপ-পরিচালক) বাবুল কুমার সূত্রধর বলেন, এ বছর জেলায় ১৮৭০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৬ হাজার ৪৮৮ টন। যার বাজার মূল্য প্রায় শতকোটি টাকা। আগামীতে কৃষকরা মরিচ চাষে আগ্রহী হবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

শিরোনাম:

স্টেশনে যাত্রীরাই কাটতে পারবেন ট্রেনের টিকিট
এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
পুলিশকে সাহায্য করবে ক্রাইম জিপিটি!
পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে স্কুলজীবনের মজার স্মৃতিতে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা
কাজিপুরে ভার্মি কম্পোস্ট সার বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু
১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়
আলো ছড়াচ্ছে কুষ্টিয়ার বয়স্ক বিদ্যালয়
মেয়েদের স্কুলের বেতন না দিয়ে ধোনিদের খেলা দেখলেন তিনি
‘ডিজিটাল ডিটক্স’ কী? কীভাবে করবেন?
তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে
নেইমারের বাবার দেনা পরিশোধ করলেন আলভেজ
দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর