ঐক্যফ্রন্ট নিয়ে বিপাকে বিএনপি
আলোকিত সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অকল্পনীয় ব্যর্থতার পর মুষড়ে পড়া ঐক্যফ্রন্টের এখন লেজেগোবরে অবস্থা। হতাশ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক দলগুলোও। সেই সঙ্গে নানা হিসাব-নিকাশ চুকাতে গিয়ে টানাপোড়েন শুরু হয়ে গেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ভেতরে-বাইরে। এছাড়াও ২০ দলীয় জোটের শরিকরা ঐক্যফ্রন্টের ব্যর্থতার জন্য বিএনপিকে দোষারোপ করছেন। বিশেষ করে নির্বাচনকে বৈধতা দেয়ার জন্য ঐক্যফ্রন্টের শরিক গণফোরামের দুই প্রার্থী শপথ নিচ্ছেন- এমন নিশ্চয়তার পর ব্যাপক চাপে রয়েছে দলটি। এতে বিএনপির পুরনো মিত্র জামায়াতসহ ২০ দলের নেতাদের নানাবিধ প্রশ্নের মুখে ঐক্যফ্রন্ট নিয়ে বিপাকে আছে জাতীয়তাবাদী দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব।
সূত্র বলছে, ইতোমধ্যেই নির্বাচনে চরম ব্যর্থতার পর দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে বিএনপির সঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের শরিক দলগুলোর। আরও সুনির্দিষ্ট করে বললে- ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামের সঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের প্রধান কাণ্ডারি বিএনপির সম্পর্ক এখন তলানিতে। মূলত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে থেকেই দূরত্ব সৃষ্টি হলেও ভোটের পর সেই সম্পর্কের চরম অবনতি হয়েছে। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল ২৩ জানুয়ারি ঐক্যফ্রন্টের বৈঠকে। সেখানে বিএনপির কোন প্রতিনিধিই উপস্থিত ছিলেন না।
এ প্রসঙ্গে ঐক্যফ্রন্ট নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বেশ কয়েকটি কারণে এ টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমত, জামায়াত ইস্যু। দ্বিতীয়ত, নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের শপথ নিয়ে বিএনপি ও গণফোরামের দ্বিমত। তৃতীয়ত, নির্বাচন-পরবর্তী রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণে ব্যর্থতা।
এদিকে বিএনপি নেতারা মনে করেন, ড. কামাল হোসেন নির্বাচনের সময় জামায়াতকে না রাখার শর্তটি না দিলেও পারতেন। এ ইস্যুটি তুলে বিএনপিকে বেকায়দায় ফেলে দেয়ার পাশাপাশি প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তির হাতে ইস্যু তুলে দেয়া হয়েছে।
বিএনপির অন্যতম নীতিনির্ধারক গয়েশ্বর রায় চৌধুরী জানান, তারা ২০ দলীয় জোটের ঐক্য অটুট রেখে আরও বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার পক্ষে। দলের হাইকমান্ড থেকেও এমন বার্তা দেয়া হয়েছে। আর নির্বাচনকে বৈধতা দিতে গণফোরামের প্রার্থীরা শপথ নেয়ার কথা বলে ঐক্য রাখার গুরুত্বকেই প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে জামায়াত ইস্যুতে টানাপোড়েন দেখা দিলেও বিএনপি জামায়াতকে আপাতত ত্যাগ করছে না বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তথ্যসূত্র বলছে, জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে পরস্পরবিরোধী এ অবস্থান প্রকাশ হওয়ার পর অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতারা। গত বছরের ১৩ অক্টোবর গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ৭ দফা দাবি ও ১১ দফা লক্ষ্য নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের যাত্রা শুরু হয়। বিএনপি, জেএসডি, নাগরিক ঐক্য ও জাতীয় ঐক্যপ্রক্রিয়া শুরুতে সঙ্গী হলেও পরে এতে শামিল হয় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একসঙ্গে অংশ নেয় এ জোট। ছয়টিতে জয় পায় বিএনপি। অন্যদিকে দুটি আসন পায় গণফোরাম। যদিও নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে এবং পুনর্নির্বাচনের দাবিতে এখনও তারা শপথ নেননি। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাদে জোটের শীর্ষ নেতাদের সবাই এ নির্বাচনে পরাজিত হন।
বিএনপিসহ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ভোটের ফল প্রত্যাখ্যান করে। কিন্তু একটি সিদ্ধান্তে তারা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। সেটি হচ্ছে- নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের শপথ ইস্যু। ড. কামালসহ গণফোরাম নেতারা চাচ্ছিলেন ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিতরা শপথ নিয়ে সংসদে যাক। ভোটের পর এক সংবাদ সম্মেলনে ড. কামাল সেই ইঙ্গিতও দেন। পরে বিএনপির চাপে তিনি ওই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। বিএনপি শুরু থেকেই বলে আসছিল যে নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে, আর সেই ভোটে নির্বাচিতরা শপথ নিলে বিষয়টি হাস্যকর হবে। এ নিয়েও গণফোরামের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব বাড়ে।
এদিকে নির্বাচন-পরবর্তী কলাকৌশল নির্ধারণেও টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে ঐক্যফ্রন্টে। বিএনপির সঙ্গ বহু বিষয়ে তাদের মতের দ্বিমত হচ্ছে। বিশেষ করে ঐক্যফ্রন্টের ব্যানার থেকে বিএনপি খালেদা জিয়ার মুক্তির কোন আন্দোলন কিংবা কর্মসূচি দিতে পারছে না। তারেক রহমানের পক্ষে কোন বক্তব্য দিতে পারছে। বিষয়গুলো বিএনপি নেতাদের কাছে অস্বস্তির কারণ। এছাড়া বিএনপির প্রথম সারির বেশ কয়েক নেতা ড. কামালদের প্রভাব মানতে পারছেন না। জোটের সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিএনপির নীতি কিংবা চাওয়ার মূল্য থাকছে না বলে মনে করছেন তারা।

- দেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতি কেউ রুখতে পারবে না- প্রধানমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জ জেলায় শ্রেষ্ঠ জনপ্রতিনিধি আ`লীগ নেতা তাড়াশের বাবুল শেখ
- অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে নির্মিত হবে দেশের প্রথম পাতালরেল
- ভাষা শহীদদের সম্মানে বাংলায় রায় হাইকোর্টের
- সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের খরচ ৬ লাখ ৮৩ হাজার
- রেমিট্যান্সে সুবাতাস, জানুয়ারিতে এসেছে ১৯৫ কোটি ডলার
- ১৯৪ কোটি টাকার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
- জাপান-বাংলাদেশের মধ্যে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক
- রপ্তানি বিল নগায়দায়নে ১০৩ টাকা দেবে ব্যাংক
- নতুন শিক্ষাব্যবস্থার যুগে বাংলাদেশ
- অনির্বাচিত সরকারের সময় ক্ষতি হয় দেশের মানুষের- প্রধানমন্ত্রী
- সাগরের পানি থেকে হাইড্রোজেন বিদ্যুৎ উৎপাদনের আলোচনা চলছে
- মানসিক অশান্তি থেকে মুক্তি
- পা ফাটছে, কঠিন রোগের লক্ষণ নয় তো?
- বিয়ের আগেই কি অন্তঃসত্ত্বা উরফি জাভেদ?
- মেসির নেতৃত্বে জয়ের ধারায় পিএসজি, এমবাপের দুঃস্বপ্নের রাত
- মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা বাড়ল আরও ছয় মাস
- ইতালির ‘চেরি টমেটো’ চাষ হচ্ছে নওগাঁয়
- বিভিন্ন জাতের বরই চাষে লাভবান হচ্ছে বান্দরবানের চাষীরা
- কাজিপুরে শীতার্ত অসহায় জেলে পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ
- রায়গঞ্জে ছাত্রী বরণ ও পাঠদান উদ্বোধন
- শাহজাদপুরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় আটক ৬
- তাড়াশ মহিলা ডিগ্রী কলেজে একাদশ শ্রেণীর ক্লাস উদ্বোধন
- সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণমালার বর্নাঢ্য মিছিল অনুষ্ঠিত
- সিরাজগঞ্জে আরও ৬০২টি ঘর পাচ্ছে ভূমিহীন পরিবার
- সিরাজগঞ্জে স্কোয়াশ চাষে লাভবান হচ্ছে কৃষক
- কৃষির অপার সম্ভাবনা সিরাজগঞ্জ
- ডিসেম্বর পর্যন্ত রেমিট্যান্স হাজার কোটি ডলারের বেশি-প্রধানমন্ত্রী
- সংকট কাটিয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে শতভাগ বই
- পাতাল রেল নির্মাণ কাজের উদ্বোধন আজ
- শাহজাদপুরে কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের মালচিং শীটে স্কোয়াশের হাসি
- একটি ছাগল দিয়ে শুরু করে কোটিপতি তরুণ উদ্যোক্তা রাসেল!
- কনুই দিয়ে লিখে সব ক্লাসে প্রথম আরাফাত
- সিরাজগঞ্জে ধূমপান ও তামাক প্রতিরোধে কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- কামারখন্দে ৯১ হেক্টর জমিতে বেগুনের বাম্পার ফলন
- দ্বিগুণ লাভে শরীফের ১৫ লাখ টাকার কুল বিক্রির আশা!
- উল্লাপাড়ায় কৃষি বিভাগের পরামর্শে খিরা চাষে বাম্পার ফলন
- ৩টি গরু দিয়ে শুরু করে কোটি টাকার খামারের মালিক নাসরিন!
- কুল চাষে নড়াইলের রাকিবের ভাগ্যবদল
- ৫০০০ মানুষ পেয়েছে ডা. মিল্লাত এমপি’র বিনামূল্য স্বাস্থ্যসেবা
- প্রথমবারের মতো রঙিন ফুলকপি চাষে রাসেলের চমক!
- বোরো ধান উৎপাদনে উল্লাপাড়ায় ‘ট্রে’ পদ্ধতিতে বীজতলা তৈরি
- চৌহালীতে শেখ কামাল আন্তঃস্কুল ও মাদ্রাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা
- সিরাজগঞ্জে ৫১তম শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- কামারখন্দে রবি মৌসুমের সরিষা প্রদর্শনীর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত
- কামারখন্দে মুগবেলাই গ্রামের মজনু ক্যাপসিকাম চাষে স্বাবলম্বী
- নড়াইলে কুল চাষে রাকিবুলের ভাগ্যবদল
- ছাগলের দুধ বিক্রিতে নুর হোসেনের চমক, মাসিক আয় ২৮ হাজার টাকা!
- তাড়াশে খেজুরের গুড় তৈরির ধুম, মান বজায় রাখতে নজরদারি
- ৫ জাতের বরই চাষে রফিকুলের ৮ লাখ টাকা লাভের আশা!
