বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শাহ্ আজম

‘ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করেছিল’

‘ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করেছিল’

সংগৃহীত

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শাহ্ আজম বলেছেন, ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করেছিলো। বাঙালি জাতীয়তাবাদের মূলভিত্তি হচ্ছে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন। স্বাধীন বংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পেছনে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব অনস্বীকার্য।

তিনি আরও বলেন, ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই তৎকালীন পূর্ব বাংলার গণতান্ত্রিক আন্দোলন সুসংহত হয় এবং অগ্রগতি লাভ করে। ভাষা আন্দোলনের চেতনাঋদ্ধ জনগণ চেয়েছে স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালিকে সে চেতনার মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছেন। যার ডাকে কোটি বাঙালি স্বাধীনতার জন্য জীবনপণ লড়াইয়ে ঝাপিয়ে পড়ে ছিনিয়ে এনেছেন লাল সবুজের প্রিয় পতাকা।

বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে প্রতিষ্ঠিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন-৩ এ একুশের প্রথম প্রহরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শাহ্ আজম।

রবীন্দ্র উপাচার্য শাহ্ আজম বলেন, বাঙালির সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক আকাঙ্ক্ষাকে হাজারগুণে বাড়িয়ে দেয় এ আন্দোলন। তাই ‘৫২-এর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির গণচেতনার সর্বপ্রথম বহিঃপ্রকাশ এবং স্বাধিকার আন্দোলনের উন্মেষে এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। তাই বাংলাদেশের ইতিহাসে ভাষা আন্দোলনের ভূমিকা ছিল সুদূরপ্রসারী।