রোববার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১

বর্ষার আগমনে আগেই সিরাজগঞ্জে নৌকা তৈরির ধুম

বর্ষার আগমনে আগেই সিরাজগঞ্জে নৌকা তৈরির ধুম

বর্ষার আগমনে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে ও চলনবিলে আসতে শুরু করবে বন্যার পানি। নদী ও বিল এলাকার মানুষ বন্যা মোকাবিলায় নতুন নৌকা তৈরি ও পুরোনো নৌকা মেরামতের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তাদের তৈরি ছোট বড় নৌকা বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন হাটবাজারে। জেলার যমুনা তীরবর্তী পাঁচটি উপজেলা কাজীপুর, বেলকুচি, চৌহালি, শাহজাদপুর ও সিরাজগঞ্জ সদরসহ চলনবিলের অধিকাংশ এলাকাই বন্যাপ্রবণ।

ফলে বর্ষা মৌসুমে তলিয়ে যায় এসব এলাকার অধিকাংশ রাস্তাঘাট। তখন চলাচলের একমাত্র মাধ্যম হয় নৌকা। এ সময় নদী ও চলনবিলের মানুষ নৌকা দিয়ে একস্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করে থাকেন। তাছাড়া যমুনা ও চলনবিলে মাছ শিকারের জন্য ছোট ছোট ডিঙি নৌকা ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই বর্ষা মৌসুম আসার আগে থেকেই নৌকা তৈরি ও মেরামতের হিড়িক পড়ে যায়। জেলার যমুনা তীরবর্তী পাঁচটি উপজেলা কাজীপুর, বেলকুচি, চৌহালি, শাহজাদপুর ও সিরাজগঞ্জ সদরসহ চলনবিলের অধিকাংশ এলাকাই বন্যাপ্রবণ। ফলে বর্ষা মৌসুমে তলিয়ে যায় এসব এলাকার অধিকাংশ রাস্তাঘাট। তখন চলাচলের একমাত্র মাধ্যম হয় নৌকা। এ সময় নদী ও চলনবিলের মানুষ নৌকা দিয়ে একস্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করে থাকেন। তাছাড়া যমুনা ও চলনবিলে মাছ শিকারের জন্য ছোট ছোট ডিঙি নৌকা ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই বর্ষা মৌসুম আসার আগে থেকেই নৌকা তৈরি ও মেরামতের হিড়িক পড়ে যায়।

তাড়াশের নওগাঁ হাটের নৌকা বিক্রেতা রফিকুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন কারখানায় তৈরি করা নৌকা কিনে এনে হাটে হাটে বিক্রি করি। বন্যার সময় চলনবিলে নৌকার চাহিদা প্রচুর।

নৌকা ক্রেতা নাদোসৈয়দপুর গ্রামের শফিকুল ইসলাম জানান, বন্যায় নিচু সড়ক ডুবে যায় তাই পরিবারের সদস্যদের পারাপার করার জন্য ছোট নৌকা ২ হাজার ৬০০ টাকা দিয়ে কিনেছেন। যমুনা নদী তীরবর্তী শুভগাছা এলাকার জেলে শাহ আলী বর্ষা মৌসুমে নদীতে মাছ শিকারের জন্য ১২ হাত লম্বা একটি নতুন নৌকা তৈরি করছেন প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ করে। তিনি এক কাঠ মিস্ত্রিকে আড়াই হাজার টাকা চুক্তিতে নৌকাটি তৈরি করার কাজ দেন। মাত্র চার দিনে নৌকা তৈরির কাজ শেষ করেছেন সেই মিস্ত্রি।

আলোকিত সিরাজগঞ্জ

সর্বশেষ: