চিকিৎসায় সারে শ্বেতী রোগ, তবে যত দেরি তত ক্ষতি
আলোকিত সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২২

শ্বেতী বা ধবল রোগ ও শ্বেতী রোগী নিয়ে মানুষের মনে অন্য রকম আতঙ্ক কাজ করে। এ রোগ নিজে যতটা না বিপদের তার চেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর হয় আসলে সামাজিক কারণে। যার জন্য এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ভুগতে হয় মানসিক অবসাদে।
শ্বেতী কোনো ছোঁয়াচে বা অভিশপ্ত রোগ নয়। যথাযথ চিকিৎসা নিলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার পরও ভালো থাকা যায়।
শ্বেতী রোগ ও এর প্রতিকার সম্পর্কে জানার আগে জানতে হবে শ্বেতী রোগ আসলে কী। এ রোগকে ইংরেজিতে বলা হয় লিউকোডারমা বা ভিটিলিগো। ত্বকের মধ্যে মেলানোসাইট কোষে থাকে মেলানিন, যা ত্বকের স্বাভাবিক রঙের ভারসাম্য রক্ষা করে। মেলানিনের ক্রিয়াকলাপে বাধা সৃষ্টি হলে বা ভারসাম্য নষ্ট হলে দেখা দেয় শ্বেতী। শ্বেতী বা ধবল বংশগত কারণে হতে পারে। প্রতি ১০০ জন শ্বেতী রোগীর মধ্যে ৩০ জনের ক্ষেত্রেই শ্বেতী হয় বংশগত ধারায়। বাকি ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে শ্বেতী সাদা দাগ ছড়াতে থাকে নিজস্ব কারণে, যার মূলে রয়েছে মেলানিনের বিষয়টি।
এটা আসলে এক ধরনের ‘অটো ইমিউন ডিজিজ।’ শরীরের ‘ইমিউন সিস্টেম’ বা রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কোনো এক অজ্ঞাত কারণে নিজের শরীরের বিভিন্ন কোষ ও কলাকে ধ্বংস করে দেওয়ার চেষ্টা করে এ রোগে।
চিকিৎসা কী
শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তির উপায় বা চিকিৎসার ক্ষেত্রে শ্বেতীকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা হয় সেগমেন্টাল ও নন সেগমেন্টাল। নন সেগমেন্টাল শ্বেতী কখনও দ্রুততার সাথে আবার কখনও ধীরে ধীরে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। ত্বকের একাধিক স্থানে বিস্তৃত সেগমেন্টাল শ্বেতীর বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে গেলে এবং এক বছর আর না বাড়লে পুরনো শ্বেতীর জন্য চিকিৎসা শুরু করা হয়।
ছোট আকৃতির ও সীমিত শ্বেতী মলম বা ওষুধেই সেরে যায়। মলম লাগানো বা ওষুধ সেবনের পাশাপাশি সকালবেলার রোদ লাগাতে হয় শ্বেতী আক্রান্ত স্থানে।
বড় আকারের শ্বেতী হলে মলম আর ওষুধে কাজ হতে প্রায় দুই বছর লাগতে পারে। ওষুধে কাজ না হলে অস্ত্রোপচার। শ্বেতী চিকিৎসায় যে অস্ত্রোপচার করা হয়, তার নাম পাঞ্চ গ্রাফটিং। যে ধরনের শ্বেতী বছর দুয়েক মোটামুটি একই জায়গায় অবস্থান করে, সেই শ্বেতী সারিয়ে তুলতে পারে এই পাঞ্চ গ্রাফটিং।
যত দ্রুত শ্বেতী রোগের চিকিৎসা শুরু করা যাবে তত ভালো ফল পাওয়া যাবে। এ কারণে শ্বেতী রোগ যখনই সন্দেহ হবে, সাথে সাথে প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে খুব সহজে এটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ রোগের চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে সেটা মাথায় নিয়েই এর চিকিৎসা করতে হবে।
বি. দ্র. : এ লেখাতে শ্বেতী রোগ সম্পর্কে কেবল প্রাথমিক একটি ধারণা দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত জানতে, বুঝতে ও প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

- আগস্টেও রেমিট্যান্সে ইতিবাচক ধারা
- উল্লাপাড়ায় ফুলজোড় নদীর সড়ক সেতুতে ৩০ গ্রামের স্বস্তি
- ভুটানের সঙ্গে শুল্কমুক্ত বাণিজ্য শুরু হচ্ছে
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ১৮টি অ্যারাবিয়ান ঘোড়া উপহার দিল কাতার
- ৩ বছরে ৫ লাখ কর্মী নেবে মালয়েশিয়া, মূল বেতন ৩৭ হাজার
- কক্সবাজারে পর্যটক হয়রানি ঠেকাতে ট্যুরিস্ট পুলিশের ৮ নির্দেশনা
- বঙ্গমাতা নারীদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন: স্পিকার
- নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারে জরিপ চলছে : প্রধানমন্ত্রী
- ঢেউয়ের তোপে সাগরে মাছ ধরা ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ৮ জেলে
- ভেনামি চিংড়ি চাষে অনুমতি পেয়েছে ১২ প্রতিষ্ঠান!
- টাঙ্গাইলে শুরু হয়েছে কফি চাষ, অপার সম্ভাবনা দেখছেন সংশ্লিষ্টরা!
- পরীর ‘সুখবর’
- গরমে স্বস্তি দেবে ড্রাগন শরবত
- ব্রাজিলের ২০২২ বিশ্বকাপের জার্সি প্রকাশ
- সিরাজগঞ্জে হারিয়ে যাচ্ছে শীতল পাটির শিল্প
- ঢাকায় বাস ভাড়ার তালিকা প্রকাশ করল বিআরটিএ
- বাংলাদেশকে আরো ১৫ লাখ টিকা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- নানা আয়োজনে সিরাজগঞ্জে বিশ্ব আদিবাসী দিবস পালিত
- ৬ ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
- জাতীয় মাইলফলক হতে চলেছে বিডিএস
- মানবাধিকার রক্ষায় জাতীয় কমিশনকে নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
- শিশুদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া আরও ১৫ লাখ ভ্যাকসিন দেশে
- অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত, বেড়েছে রেমিট্যান্স ও রফতানি
- সৌরবিদ্যুতে সচল দুই হাজার কোটি টাকার কারখানা
- মন্ত্রী পদমর্যাদা পাচ্ছেন ঢাকার দুই মেয়র
- ব্যাংকগুলোকে বিদেশে থাকা কালোটাকা সাদা করার সুযোগ প্রচারে নির্দেশ
- বঙ্গমাতার জন্মদিনে ২৫০০ নারীর উপায় অ্যাকাউন্টে শেখ হাসিনার উপহার
- বঙ্গমাতার সিদ্ধান্ত স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করেছে
- সিরাজগঞ্জের পাসপোর্ট অফিসের সামনে থেকে ৪ দালাল আটক
- উল্লাপাড়ায় পুলিশের অভিযানে ৪ ভ্রাম্যমাণ জুয়াড়ি আটক
- ৪৩ লাখ টাকায় বিক্রি হলো ৭ ফুটে এই মাছ, জানা গেল কতো ওজোন ছিলো
- প্লেনের খাবারে মিলল সাপের কাটা মাথা, ভিডিও ভাইরাল
- দক্ষিণাঞ্চলে দ্বিগুণ বেড়েছে ইলিশ উৎপাদন
- দেড় হাজার কোটি টাকার পেয়ারার বাজার, উৎপাদনে এগিয়ে দুই বিভাগ
- পদ্মার ১৫ কেজির বিগহেড বিক্রি ১১ হাজার টাকায়
- সারা রাত মাছ না পেয়ে হতাশ, ভোরে জালে উঠল বিশাল বাগাড়
- সৌদি খেঁজুরের চাষ করে সফলতার মুখ দেখছেন জামাল
- কুমিল্লায় ড্রাগন ফল চাষে ভাগ্য বদল
- চিনা বাদামের বাম্পার ফলন, ভালো দাম পাওয়ায় খুশি চাষিরা!
- মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন, দামেও সন্তুষ্ট কৃষকেরা
- গোবর হল কোটিপতি হওয়ার চাবিকাঠি, ভার্মি কম্পোস্ট ব্যবসা শুরু করুন
- লটকনে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন কুড়িগ্রামের কৃষকদের
- অল্প সময়ে বড় হচ্ছে মাছ, লাভও বেশি
- আবার বিয়ে করেছেন পূর্ণিমা
- সয়াবিন তেল নতুন দামে বিক্রি আজ থেকে
- বড়শিতে ধরা পড়লো ১৮ কেজির বিশাল কোরাল, ২৪ হাজারে বিক্রি
- সহজে জাল দলিল চেনার ৯ উপায়
- বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিকাশে প্রাকৃতিক পরিবেশ গুরুত্বপূর্ণ
- বুকের ঘাম বিক্রি করে অভিনেত্রীর কোটি টাকা আয়
- যুক্ত হচ্ছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ
