করোনার এই সংকটে প্রায় এক লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ও এক কোটি মানুষকে রেশনের আওতায় আনা হয়েছে। ৫০ লাখ মানুষকে নগদ সহায়তা প্রদান সমসাময়িক বিশ্বে নজিরবিহীন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
মঙ্গলবার (১২ মে) তার সরকারি বাসভবনে ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিগত এক দশকে বাংলাদেশ যেই অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সক্ষমতা অর্জন করেছে, তার কারণেই এই সংকটকালে এত বিপুল পরিমাণ প্রণোদনা ও ত্রাণ সহায়তা প্রদান সম্ভব হচ্ছে।
ত্রাণ কার্যক্রমে অনিয়মের বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সরকার কঠোর অবস্থানে আছে বলেই সামান্য অপরাধ করলেও কেউ রেহাই পাচ্ছে না। ইতিমধ্যে সব অনিয়মের বিরুদ্ধে আইনগত, প্রশাসনিক ও দলীয় ব্যবস্থা গ্রহণ তারই প্রমাণ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, চিকিৎসকদের প্রাইভেট চেম্বারে রোগী দেখা ও বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসাসেবা করোনা পরিস্থিতির কারণে সীমিত হয়ে পড়েছে। এতে সাধারণ রোগীরা অন্যান্য রোগের চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
তিনি স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং সুরক্ষা সামগ্রী ব্যবহার করে প্রতিদিন সামান্য সময়ে প্রাইভেট চেম্বারে রোগী দেখার জন্য চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান জানান।
আলোকিত সিরাজগঞ্জ