সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে ৪ সেন্টিমিটার বানের পানি কমলেও চৌহালীর যমুনায় বানে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। নদীর এ পয়েন্টে বৃহস্পতিবার (জুলাই) সকাল পর্যন্ত পানি ২ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ৪৪ সেন্টিামিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে চৌহালীর সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অবনতির দিকে যাচ্ছে। উপজেলার সদিয়াচাঁদপুর, স্থলচর, ঘোরজান, খাষকাউলিয়া, খাষপুখুরিয়া, বাঘুটিয়া ও উমারপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় প্রতিদিন নতুন নতুন এলাকায় প্রবেশ করছে বানের পানি। এতে করে বন্যা দুর্গত মানুষের মাঝে বেড়েছে দুর্ভোগ।
উপজেলার সদিয়াচাঁদপুর ইউনিয়নের বেতিল, বিনদহ, দেওয়ানতলা এবং মাঝগ্রামের অর্ধশত ঘরবাড়িতে কিছুটা পানি প্রবেশ করায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সেখান বাসিন্দাদের। খাষকাউলিয়া ইউনিয়নের- বাকলগাড়া, কুরকী, উত্তরখাষকাউলিয়া ও পূর্ব খাষকাউলিয়া ৷ ঘোরজান ইউনিয়নের- মুরাদপুর, কৈরট, চরজাজুরিয়া ও বরঙ্গাইল ৷ বাঘুটিয়া ইউনিয়নের- হাটাইল, ঘুশুরিয়া, চৌবাড়িয়া ও চরসলিমাবাদ ৷ খাষপুখুরিয়া ইউনিয়নের- মিটুয়ানী, খাষপুখুরিয়া, পশ্চিম কোদালিয়া, খাষদেলদারপুর, হিজুলিয়া, শাকপাল, ও রেহাইআরমাশুকিয়া ৷ স্থলচর ইউনিয়নের- চালুহাড়া, গোসাইবাড়ি, নয়াপাড়া, মিশ্রিগাঁতি, বসন্তপুর, সন্তষা, হাটবয়ড়া, দিঘলকান্দি ও স্থলচরের আংশিক ৷ উমারপুর ইউনিয়নের- কিছু গ্রামের ঘর বাড়িতে পানি প্রবেশ করায় চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সেখানকার বাসিন্দাদের ৷
আলোকিত সিরাজগঞ্জ