শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

দেশে ১৪ ল্যাবে করোনা রোগের পরীক্ষা চলছে

দেশে ১৪ ল্যাবে করোনা রোগের পরীক্ষা চলছে

আইইডিসিআর কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ পরীক্ষা শুরু করে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে। প্রতীকী ছবিদেশে ১৪টি ল্যাবরেটরিতে (পরীক্ষাগার) কোভিড-১৯ রোগ শনাক্তকরণ পরীক্ষা চলছে। এর মধ্যে ঢাকায় নয়টি ও ঢাকার বাইরে পাঁচটি ল্যাব রয়েছে। তিনটি বিভাগীয় শহরে আরও তিনটি ল্যাবের প্রস্তুতি চলছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য দিয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) হাবিবুর রহমান বলেন, আজকের (গতকাল) মধ্যে প্রতিটি উপজেলা থেকে অন্তত দুজনের নমুনা সংগ্রহ করা হবে, যাতে অন্তত এক হাজার নমুনা কাল পরীক্ষা করা যায়।

অবশ্য সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রস্তুত থাকলেও সক্ষমতা অনুযায়ী ল্যাবরেটরিগুলোতে নমুনা সরবরাহ করতে পারছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নমুনা সংগ্রহের জন্য জনবল, গাড়ি ও সরঞ্জামের অভাব আছে। সব প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনভাবে নমুনা সংগ্রহের সুযোগ নেই। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে নমুনা সরবরাহ করবে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এবং জনস্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান (আইপিএইচ)।

ল্যাবরেটরিগুলোর সমন্বয়ের দায়িত্বে আছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা। তিনি বলেন, পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর কাজ শুরু হয়েছে। ১৪টি ল্যাবে পরীক্ষা চলছে। অন্যান্য সীমাবদ্ধতা অচিরেই কেটে যাবে।

আইইডিসিআর কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ পরীক্ষা শুরু করে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে। পরীক্ষা বিষয়ে তারা প্রথম তথ্য প্রকাশ করে ২৮ জানুয়ারি। শুরু থেকে এই পরীক্ষা শুধু আইইডিসিআরের ল্যাবরেটরিতেই হয়ে আসছিল। সরকারের অনুমতির পর এখন অন্য ল্যাবেও পরীক্ষা হচ্ছে। এ পর্যন্ত দেশে ১ হাজার ৬৩৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। দেশে প্রায় ১৭ কোটি মানুষের তুলনায় নমুনা পরীক্ষার এই সংখ্যা কম।

শুরুর দিকে একাধিকবার আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ল্যাবরেটরিতে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকলে পরীক্ষা করা ঠিক নয়। তাতে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে বেশ কিছু ল্যাবরেটরি প্রস্তুত করা হয়েছে।

কোথায় পরীক্ষা হচ্ছে

রাজধানীর মহাখালীতেই চারটি ল্যাবে পরীক্ষা হচ্ছে। এর মধ্যে আছে আইইডিসিআর, জনস্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) ও ইনস্টিটিউট ফর ডেভেলপিং সায়েন্স অ্যান্ড হেলথ ইনিশিয়েটিভস (আইডেশি)।

এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) পুরোনো বেতার ভবনে ল্যাবরেটরি তৈরি করে পরীক্ষা শুরু করেছে। ঢাকা শিশু হাসপাতাল বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চ
াইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সঙ্গে মিলিতভাবে পরীক্ষার উদ্যোগ নিয়েছে। তারা পাঁচ দিন আগে পরীক্ষা শুরু করেছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জন্য পরীক্ষার কাজ শুরু করেছে ইনস্টিটিউট অব আর্মড ফোর্সেস প্যাথলজি। গতকাল পরীক্ষা শুরু হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ এবং আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিনেও।

ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ খান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সব ধরনের নিরাপত্তা আমাদের ল্যাবে আছে। প্রথম দিন ছয়টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।’

চট্টগ্রামের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি) গত সপ্তাহে নমুনা পরীক্ষা শুরু করেছে। এ ছাড়া কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, আইইডিসিআর, ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও রংপুর মেডিকেল কলেজে কোভিড-১৯ পরীক্ষা শুরু হয়েছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক দুই দিন আগে বলেছিলেন, প্রতিটি জেলা শহরে একটি করে ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হবে। কিন্তু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগের কথা জানা যায়নি।

তবে খুলনা ও সিলেট মেডিকেল কলেজে আগামী সপ্তাহে ল্যাব চালু হতে পারে বলে কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে এই ল্যাবের কাজ শুরু হতে কিছুটা বিলম্ব হতে পারে। এ ছাড়া একটি বেসরকারি হাসপাতালে একটি ল্যাবরেটরি আছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।

নমুনা সংগ্রহে জটিলতা

আইসিডিডিআরবি নিজেদের প্রতিষ্ঠানের এবং কলেরা হাসপাতালে আসা সন্দেহভাজন রোগীদের নমুনা পরীক্ষা করছে। এ ছাড়া ৯টি সরকারি হাসপাতালে সন্দেহভাজন নিউমোনিয়া রোগীর নমুনাও তারা পরীক্ষা করছে। এ ক্ষেত্রে তাদের নমুনা নিতে হয় আইইডিসিআরের কাছ থেকে। আইইডিসিআর সরবরাহ না করলে সাধারণ মানুষের নমুনা পরীক্ষার সুযোগ নেই আইসিডিডিআরবির।

নমুনা সংগ্রহের জন্য আইইডিসিআরের ২৪ জনের একটি দল আছে। তাঁরা ঢাকা শহরে ও নারায়ণগঞ্জে সন্দেহভাজন রোগীর নমুনা সংগ্রহ করেন। তাঁরা দৈনিক ১২০টির মতো নমুনা সংগ্রহ করতে পারেন।

জনস্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের ল্যাবরেটরিতে এ পর্যন্ত ১৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলা ও বিভাগ থেকে আসা নমুনা এই ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হবে।

জনস্বাস্থ্য ভবনেই বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আইডেশির ল্যাবরেটরি। আইসিডিডিআরবির জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী ফেরদৌসী কাদরি এটি পরিচালনা করেন। এই প্রতিষ্ঠান নিজে নমুনা সংগ্রহ করতে পারে না। তাদের নমুনা সরবরাহ করে আইইডিসিআর। গতকাল ২৪টি ও এর আগের দিন ২০টি নমুনা দিয়েছিল আইইডিসিআর। অধ্যাপক ফেরদৌসী কাদরি বলেন, দিনে কমপক্ষে ৪৫০টি নমুনা পরীক্ষার সক্ষমতা আছে আইডেশির।

বিএসএমএমইউ ল্যাবে নমুনা আসবে প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা নিতে আসা সন্দেহভাজন রোগীদের কাছ থেকে। আর শিশু হাসপাতাল নমুনা সংগ্রহ করবে শেরেবাংলা নগরের হাসপাতালগুলো থেকে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ ১ এপ্রিল বলেছিলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাঠকর্মীরা হামের টিকা দেন। ওই কর্মী বাহিনীকে দেশব্যাপী নমুনা সংগ্রহের কাজে লাগানো হবে। ইতিমধ্যে তাঁদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। মাঠকর্মীরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার মাধ্যমে বিভাগীয় ল্যাবরেটরিতে নমুনা পাঠাবেন।

এদিকে সন্দেহভাজন ব্যক্তির নাক ও গলা থেকে লালা সংগ্রহের কাঠির (সোয়াব স্টিক) স্বল্পতা আছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে। গতকাল দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে গিয়ে দেখা যায়, একাধিক কর্মকর্তা এ বিশেষ ধরনের কাঠি সংগ্রহের জন্য ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছেন। কর্মকর্তাদের সহায়তা করছিলেন একজন চিকিৎসক নেতা।

গতকাল সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রতিটি উপজেলা থেকে ঢাকায় নমুনা পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর কিছুক্ষণ পর নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে সারা দেশ থেকে মোট এক হাজার নমুনা সংগ্রহের কথা বলেছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) হাবিবুর রহমান।

গতকাল বিকেলে নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শরীফ সাহাবুর রহমান প্রতিনিধিকে বলেন, নমুনা সংগ্রহের উপকরণ তাঁরা পাননি। ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. আবদুল জব্বার বলেছেন, তাঁরা সোয়াব স্টিক পাননি। একই ধরনের বক্তব্য পাওয়া গেছে আরও উপজেলা থেকে।

চট্টগ্রামে ৫৬ নমুনা পরীক্ষা

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার ফৌজদারহাটে অবস্থিত বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) গত ২৫ মার্চ থেকে কোভিড-১৯ রোগের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ঢাকার বাইরে চালু হওয়া প্রথম এই ল্যাবে এ পর্যন্ত ৫৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এটি চট্টগ্রাম বিভাগীয় ল্যাব হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই ল্যাবের হটলাইন নম্বর ০২৪৪০৭৫০৪২।

ময়মনসিংহ মেডিকেলে চারটি নমুনা পরীক্ষা

গত বুধবার থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। প্রথম দিন একজন মৃত ব্যক্তিসহ চারজন সন্দেহভাজন রোগীর নমুনা সংগ্রহ করা হয়। কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান সালমা আহমাদ বলেন, সরকারি হাসপাতাল ও আইসোলেশন ইউনিট থেকে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের নমুনা সংগ্রহ করা হবে। একটি ধাপে মোট ৯৪ জন রোগীর নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব হবে। পরীক্ষার রিপোর্ট দিতে সর্বোচ্চ তিন ঘণ্টা সময় লাগবে।

হাসপাতালের হটলাইনে (০১৩০৬৪৯৭০৯৫ ও ০১৩০৬৪৯৭০৯৬) ফোন করে বিভিন্ন তথ্য ও পরামর্শ পাওয়া যাবে।

রাজশাহীতে পাঁচটি নমুনা পরীক্ষা

রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ভাইরোলজি বিভাগে স্থাপিত ল্যাব গত বুধবার থেকে চালু হয়েছে। এখন পর্যন্ত পাঁচটি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সরবরাহ করা গাড়িতে করে উপজেলা পর্যায় থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। প্রতিদিন দুটি করে মোট ১৪টি ফোন নম্বরে তথ্য জানা যাবে। আজ শুক্রবারের ফোন নম্বর ০১৭৪৪৫৯৫৮৪২, ০১৭১২৫৫৯৬৭৩।

রংপুরে মেডিকেলে পরীক্ষা শুরু

রংপুর মেডিকেল কলেজে গতকাল কোভিড-১৯ রোগ শনাক্তের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। প্রথম দিন দুজনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। কলেজের অধ্যক্ষ এ কে এম নুরুন্নবী এ তথ্য জানিয়ে বলেন, একসঙ্গে ৯০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা যাবে। সন্দেহভাজন রোগীর বাসা থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হবে।

রংপুরের রোগীদের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটের হটলাইন নম্বরে (০১৭১২১৭৭২৪৪) যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া রংপুর জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় (ফোন: ০৫২১ ৬২১৫০ অথবা ০১৭১৮৫৬২১৭২), রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কন্ট্রোল রুমে (ফোন: ০৫২১ ৫৭০০৬৬ অথবা ০১৭৬৯৬৯৫৪০০) যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

কক্সবাজারে ল্যাব চালু

কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজে আইইডিসিআরের ল্যাবে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এই ল্যাবের করোনা সংক্রান্ত পরীক্ষার তথ্য জানতে মোবাইল ফোন নম্বর: ০১৭১৩২০৫৮৭৭।

খুলনা, বরিশাল ও সিলেটে প্রস্তুতি

খুলনা মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ল্যাবে পিসিআর যন্ত্র স্থাপনের কাজ চলছে। ওই কাজ শেষ হতে আরও অন্তত তিন দিন লাগবে।

বরিশালে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজের ভাইরোলজি বিভাগের একটি কক্ষে ল্যাব স্থাপনের কাজ চলছে। এখন কক্ষটির মেরামতের কাজ চলছে। আগামী রোববারের মধ্যে এসব কাজ সম্পন্ন হতে পারে। এরপর পিসিআর মেশিন স্থাপনসহ ল্যাবের আনুষঙ্গিক কাজ শুরু হবে।

এ ছাড়া সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ল্যাব স্থাপনের কাজ চলছে বলে মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। আজ শুক্রবারের মধ্যে ল্যাবের অবকাঠামো নির্মাণ শেষ হতে পারে। আগামী সোম-মঙ্গলবার নাগাদ পুরোদমে ল্যাব চালু হবে। পরীক্ষা এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজে হলেও সেখানে কোনো রোগীর নমুনা সংগ্রহ করা হবে না। সন্দেহভাজন করোনা রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করা হবে শুধু সিলেটের করোনা বিশেষায়িত হাসপাতাল বলে ঘোষিত শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতাল থেকে।

আলোকিত সিরাজগঞ্জ

সর্বশেষ:

শিরোনাম:

পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে স্কুলজীবনের মজার স্মৃতিতে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা
কাজিপুরে ভার্মি কম্পোস্ট সার বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু
১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়
আলো ছড়াচ্ছে কুষ্টিয়ার বয়স্ক বিদ্যালয়
মেয়েদের স্কুলের বেতন না দিয়ে ধোনিদের খেলা দেখলেন তিনি
‘ডিজিটাল ডিটক্স’ কী? কীভাবে করবেন?
তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে
নেইমারের বাবার দেনা পরিশোধ করলেন আলভেজ
দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
ঈদের দিন ৩ হাসপাতাল পরিদর্শন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
আয়ারল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
জুমার দিনে যেসব কাজ ভুলেও করতে নেই