এক সময় সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় চরাঞ্চলে বাদামে কৃষকের স্বপ্ন ফুঁটতো বাদাম চাষে। যমুনা নদীতে পানি এসে যাওয়ায় যথা সময়ে আগেই খেত থেকে বাদাম তুলছে কৃষকরা। ফলে চোখের জলে মিশে যাচ্ছে তাদের স্বপ্ন। বাদামে লাভ হবে না।
চৌহালীর চরাঞ্চলের মানুষগুলো এখন বাদাম তোলার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছে। বছর অধিকাংশ সময় পানির নিচে অবস্থানের পর স্বল্প সময়ের জন্য জেগে ওঠা এসব চরে লাভজনক ফসল হিসেবে বাদাম চাষকরে চাষিরা। সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে খাষকাউলিয়া, খাসপুকুরিয়া, বাগুটিয়া, ওমারপুরসহ অন্যান্য চরে বাদাম চাষ হয়। যমুনা নদীর চর জেগে ওঠায় সেখানে বাদাম চাষ করেছে চাষিরা। কৃষি বিভাগের সহায়তায় চর এলাকাগুলোতে বেশ কয়েক বছর ধরে বাদাম আবাদ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
এবছর ২ হাজার ৩ শত ৫১ হেক্টর জমিতে বাদাম আবাদ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১.৪২ মেক্টিক টন। কৃষি সপ্রসারণ নাসিব আহমেদ খান জানান, এবছর পানির কারণে বাদামের ফলনে চাষিরা তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।
আলোকিত সিরাজগঞ্জ