সকালের নাস্তায় অথবা দুপুরে গরম ভাতে ডিম কষা, মধ্যবিত্তের খাদ্যাভাসে এই পদ খুবই সাধারণ একটি বিষয়। এছাড়াও অন্যান্য অনেক খাবারের সঙ্গে ব্যবহার করা হয় এই উপাদানটি।শরীরের প্রয়োজনীয় প্রায় সব পুষ্টিগুণ থাকায় ডিমকে সুপারফুড বলা হয়।
এজন্য শরীর ঠিক রাখতে ডিমের বিকল্প কিছুই নেই। শুধু যে শরীরের জন্যই ভালো তা কিন্তু নয়। ত্বক এবং চুলের জন্যও খুবই উপকারী এই সুপারফুড। তবে জানেন কি? কোন বয়সে কয়টি ডিম খাওয়া জরুরি। চলুন জেনে নেয়া যাক সে সম্পর্কে-
> ডায়াটেশিয়ানের মতে ৫ থেকে ১০ বছরের শিশুদের দিনে একটি করে ডিম খাওয়া উচিত। ওজন কম থাকলে কুসুম সমেত ডিম খেতে হবে। আর ওজন বেশি হলে কুসুম ছাড়া শুধু ডিমের সাদা অংশ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
> ১০ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে যাদের বয়স, তারা দিনে দুইটি করে ডিম খেতে পারেন। তবে দুটি ডিমেরই কুসুম খাওয়া সঠিক হবে না। একটি কুসুম সমেত একটি কুসুম ছাড়া।
> ১৫ থেকে ২০ বছর বয়সিরা দিনে তিন থেকে চারটি ডিম খেতে পারেন। তবে দিনে প্রোটিন সমৃদ্ধ অন্যান্য খাবার খেলে ডিম না খাওয়াই যথাযথ।
> ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে যাদের বয়স, তারা দিনে দুই থেকে তিনটি ডিম খেতে পারেন। তবে ওজন বেশি থাকলে কুসুম না খাওয়াই উচিত। ৩০ থেকে ৪০ এর মধ্যে বয়স হলে দৈনিক দুইটির বেশি ডিম খাবেন না। কুসুম বাদ দিয়ে খাওয়াই ভালো।
আলোকিত সিরাজগঞ্জ