শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

৯৭ শতাংশ জনগণ নতুন সরকারের সাফল্য নিয়ে আশাবাদী

৯৭ শতাংশ জনগণ নতুন সরকারের সাফল্য নিয়ে আশাবাদী

 

৯৭ শতাংশ জনগণ নতুন সরকারের সাফল্য নিয়ে আশাবাদী।গবেষণা ও যোগাযোগ কৌশল উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিষ্ঠান ‘কলরেডি’-এর এক জরিপে বলা হয়েছে, ‘উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দেশকে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জনের দিকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে টানা তৃতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারের সাফল্যের ব্যাপারে দেশের প্রায় ৯৭ শতাংশ জনগণই আশাবাদী।’ ‘একাদশ জাতীয় সংসদ’ সংক্রান্ত এই জরিপের ফলাফল জানিয়ে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বিশিষ্ট গবেষক ড. আবুল হাসনাত মিল্টন বলেছেন, ‘মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর ওপর টেলিফোনের মাধ্যমে এই জরিপ করা হয়েছে।’

বর্তমানের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গত টানা তিন মেয়াদ ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় রয়েছে। ২০০৮ সালের তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে বলা হয়েছিল ‘২০২১’ সালের মধ্যে দেশকে অনুন্নত অবস্থা থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করা এবং প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরিচালনা করা। সেসময় দেশের মানুষ তাদের হাতে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষমতা দিলে বেশ কিছু উন্নয়নমূলক প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। যারমধ্যে কিছু কিছু প্রকল্প ওই মেয়াদেই বাস্তবায়ন করা হয়, আর বাকিগুলো থাকে চলমান।

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পরবর্তীতে ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পুনরায় সরকার গঠন করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন এই সরকার। আর সে মেয়াদেই উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশের যোগ্যতা অর্জন করে বাংলাদেশ। এ সময়ের মধ্যে জনগণের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বিভাগুলো ডিজিটালাইজড করা হয়। একই সাথে দেশের অভ্যন্তরীণ উন্নয়নের পালকে যুক্ত হয় বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের কাজও।

এসময়ের মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে উন্নত দেশের তালিকায় পৌঁছাতে ‘২০৪১’ সালের নতুন লক্ষ্যমাত্রা ও পরিকল্পনা তুলে ধরে জাতির সামনে। যার ফলে গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও নিরঙ্কুশ জয় পায় শেখ হাসিনার দল। যেখানে টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশের রাজনীতিতে ইতিহাস গড়েন তিনি।

জরিপে বলা হয়েছে, প্রায় ৭৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ লোক গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। নির্বাচনে অংশ নেয়া ভোটাররা জানান, তারা তাদের পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দিয়েছেন।

এদের মধ্যে ৬৮ দশমিক ৪২ শতাংশ ভোটার জানিয়েছেন, তারা মনে করেন এই ভোট সম্পূর্ণ গ্রহণযোগ্য হয়েছে। ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ মনে করেন এই ভোট মাঝারি ধরনের গ্রহণযোগ্য হয়েছে। যেখানে অতীত সাফ‌ল্য বিবেচনায় মোট ৯৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ ভোটারই নবনির্বাচিত সরকারের সাফল্যের ব্যাপারে আশাবাদী।

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)-এর গবেষক ও অনুষদ সদস্য কাজী আহমেদ পারভেজ জানিয়েছেন, জরিপে দেখা গেছে যে বর্তমান সরকারের অতীত উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ও এই সরকারকে দিয়ে ভবিষ্যতেও উন্নয়নমূলক কাজ হবে এমনটা ভেবেই জনগণ নতুন করে তাদেরকেই নির্বাচিত করেছে।

৯৭ শতাংশ জনগণ নতুন সরকারের সাফল্য নিয়ে আশাবাদী।গবেষণা ও যোগাযোগ কৌশল উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিষ্ঠান ‘কলরেডি’-এর এক জরিপে বলা হয়েছে, ‘উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দেশকে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জনের দিকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে টানা তৃতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন নতুন সরকারের সাফল্যের ব্যাপারে দেশের প্রায় ৯৭ শতাংশ জনগণই আশাবাদী।’ ‘একাদশ জাতীয় সংসদ’ সংক্রান্ত এই জরিপের ফলাফল জানিয়ে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বিশিষ্ট গবেষক ড. আবুল হাসনাত মিল্টন বলেছেন, ‘মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর ওপর টেলিফোনের মাধ্যমে এই জরিপ করা হয়েছে।’

বর্তমানের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গত টানা তিন মেয়াদ ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় রয়েছে। ২০০৮ সালের তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে বলা হয়েছিল ‘২০২১’ সালের মধ্যে দেশকে অনুন্নত অবস্থা থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করা এবং প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরিচালনা করা। সেসময় দেশের মানুষ তাদের হাতে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষমতা দিলে বেশ কিছু উন্নয়নমূলক প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। যারমধ্যে কিছু কিছু প্রকল্প ওই মেয়াদেই বাস্তবায়ন করা হয়, আর বাকিগুলো থাকে চলমান।

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পরবর্তীতে ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পুনরায় সরকার গঠন করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন এই সরকার। আর সে মেয়াদেই উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশের যোগ্যতা অর্জন করে বাংলাদেশ। এ সময়ের মধ্যে জনগণের জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন বিভাগুলো ডিজিটালাইজড করা হয়। একই সাথে দেশের অভ্যন্তরীণ উন্নয়নের পালকে যুক্ত হয় বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের কাজও।

এসময়ের মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে উন্নত দেশের তালিকায় পৌঁছাতে ‘২০৪১’ সালের নতুন লক্ষ্যমাত্রা ও পরিকল্পনা তুলে ধরে জাতির সামনে। যার ফলে গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও নিরঙ্কুশ জয় পায় শেখ হাসিনার দল। যেখানে টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশের রাজনীতিতে ইতিহাস গড়েন তিনি।

জরিপে বলা হয়েছে, প্রায় ৭৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ লোক গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। নির্বাচনে অংশ নেয়া ভোটাররা জানান, তারা তাদের পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দিয়েছেন।

এদের মধ্যে ৬৮ দশমিক ৪২ শতাংশ ভোটার জানিয়েছেন, তারা মনে করেন এই ভোট সম্পূর্ণ গ্রহণযোগ্য হয়েছে। ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ মনে করেন এই ভোট মাঝারি ধরনের গ্রহণযোগ্য হয়েছে। যেখানে অতীত সাফ‌ল্য বিবেচনায় মোট ৯৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ ভোটারই নবনির্বাচিত সরকারের সাফল্যের ব্যাপারে আশাবাদী।

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)-এর গবেষক ও অনুষদ সদস্য কাজী আহমেদ পারভেজ জানিয়েছেন, জরিপে দেখা গেছে যে বর্তমান সরকারের অতীত উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ও এই সরকারকে দিয়ে ভবিষ্যতেও উন্নয়নমূলক কাজ হবে এমনটা ভেবেই জনগণ নতুন করে তাদেরকেই নির্বাচিত করেছে। 

আলোকিত সিরাজগঞ্জ

সর্বশেষ:

শিরোনাম:

পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে স্কুলজীবনের মজার স্মৃতিতে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা
কাজিপুরে ভার্মি কম্পোস্ট সার বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু
১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়
আলো ছড়াচ্ছে কুষ্টিয়ার বয়স্ক বিদ্যালয়
মেয়েদের স্কুলের বেতন না দিয়ে ধোনিদের খেলা দেখলেন তিনি
‘ডিজিটাল ডিটক্স’ কী? কীভাবে করবেন?
তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে
নেইমারের বাবার দেনা পরিশোধ করলেন আলভেজ
দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
ঈদের দিন ৩ হাসপাতাল পরিদর্শন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
আয়ারল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
জুমার দিনে যেসব কাজ ভুলেও করতে নেই