জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১০ ডিসেম্বর (সোমবার) সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী।
তিনি বলেন, ‘সমাবেশ উপলক্ষ্যে আমরা পুলিশ কমিশনার ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিয়েছি। আশা করছি ১০ ডিসেম্বর ঐক্যফ্রন্টের এই সমাবেশ সার্থক হবে, সাফল্যমণ্ডিত হবে।’
‘যারা ভোটগ্রহণ করবেন সেই ডিসি, এসপি ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড গঠনের নির্দেশনা না দিয়ে নির্বাচন কমিশন তাদের পক্ষপাতিত্বের দিকেই উসকে দিচ্ছে।’
রিজভী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে দফায় দফায় ডেকে এনে সেমিনার, প্রশিক্ষণ, কর্মশালা, সংলাপের নামে বিএনপি প্রার্থীদের হয়রানির নির্দেশ দেয়া হচ্ছে। অধিকাংশ রিটার্নিং অফিসার আওয়ামী অনুমোদিত মনোবৃত্তি প্রণোদিত। আমরা খবর পেয়েছি, আইন মন্ত্রণালয়ে জেলা দায়রা জজদের নিয়ে একটি সভা হয়েছে। সেখানে আইন সচিব নির্দেশ দিয়েছেন, নির্বাচনের আগে তারা যেনো বিএনপির কাউকে জামিন না দেন।’
‘২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনে তার ভূমিকা দেশ-বিদেশে নিন্দিত। কাজী রকিব এখন ইতিহাসের পাতায় ১৭৫৭ সালের বিশ্বাসঘাতক মীর জাফরের সঙ্গে তালিকাভুক্ত। বর্তমান সিইসি কেএম নূরুল হুদাও যেন সে পথেই চলতে শুরু করেছেন।’
আলোকিত সিরাজগঞ্জ