• মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১১ ১৪৩০

  • || ১০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

সিরাজগঞ্জে বেলকুচিতে মৌসুমী সবজি চাষ করে আর্থিক স্বাবলম্বী কৃষক

আলোকিত সিরাজগঞ্জ

প্রকাশিত: ৯ জানুয়ারি ২০২২  

সিরাজগঞ্জে স্থানীয় হাট বাজারে সবজির চাহিদা মিটিয়ে রাজধানীসহ বিভিন্ন বাজারে সবজির চাহিদা মেটাচ্ছে তাঁদের উৎপাদিত সবজি। বিশেষ করে চরাঞ্চলের কৃষক মৌসুমি সবজি চাষ করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন। এতে হাসি ফুটেছে হাজারো কৃষকের মুখে,সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার ধুকুরিয়াবে ইউনিয়নের সগুনা গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, নজর কাড়া ঢেউ তোলা, মোটা সুতা ও বাঁশ দিয়ে তৈরি মাঁচা। সেই মাঁচার নিচে ঝুলে আছে শষা, লাউ, করলা, সিম, গাছে ঝুলছে বেগুল। কৃষকের অতি যত্নে উৎপাদিত সবজির সমারোহ, তার সবজি বাগান দেখতে যে কেউ একটু হলেও সবজি ক্ষেতের পাশে দাঁড়াবে। স্থানীয় এক সবজি চাষী মনিরুল ইসলাম জানান, পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নে গিয়ে সেখানে দেখতে পাই,প্রত্যেক বাড়ির পাশের জমিগুোলতে

বিভিন্ন জাতের সবজির চাষ করছে। বিষয়টি দেখে আমার কাছে খুব ভালো লাগে, এ ব্যাপারে আমি কয়েকজন সবজি চাষীর সঙ্গে কথাও বলি, তারা তাদের সবজি স্থানীয় পাইকারদের নিকট বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন, সেই থেকে সবজি চাষে ঝুঁকে পড়ি। তিনি আরও জানান, বেলকুচি উপজেলা কৃষি অফিসারের পরামর্শে এক বিঘা জমিতে পরীক্ষামূলক ভাবে শসা, লাউ,করলা ও জালি কুমড়া আবাদ করি। সে বছর সব খরচ বাদ দিয়ে আমার আয় হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। তাই এবছর ৪ বিঘা জমিতে সবজি চাষ করেছি, এবার ফলনও হয়েছে বাম্পার,দামও পাচ্ছি ভালো। বেলকুচি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কল্যাণ প্রসাদ পাল জানান,বেলকুচি উপজেলার কৃষকদের স্বাবলম্বী করার জন্য এনএটিপি প্রকল্পের আওতায়।

কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন, বিনামূল্যে বীজ ও সার দেয়া হয়েছে, কৃষকদের স্বাবলম্বী করার জন্য সুমতি করনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। চলতি বছরে ফলনও হয়েছে ভালো, দামও পাচ্ছে ভালো,আশা করছি আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছরে সবজির লক্ষ্যমাত্রা ছেড়ে যাবে বলে তিনি জানান।

সিরাজগঞ্জে স্থানীয় হাট বাজারে সবজির চাহিদা মিটিয়ে রাজধানীসহ বিভিন্ন বাজারে সবজির চাহিদা মেটাচ্ছে তাঁদের উৎপাদিত সবজি। বিশেষ করে চরাঞ্চলের কৃষক মৌসুমি সবজি চাষ করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন। এতে হাসি ফুটেছে হাজারো কৃষকের মুখে, সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার ধুকুরিয়াবে ইউনিয়নের সগুনা গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, নজর কাড়া ঢেউ তোলা, মোটা সুতা ও বাঁশ দিয়ে তৈরি মাঁচা। সেই মাঁচার নিচে ঝুলে আছে শষা, লাউ, করলা, সিম, গাছে ঝুলছে বেগুল। কৃষকের অতি যত্নে উৎপাদিত সবজির সমারোহ, তার সবজি বাগান দেখতে যে কেউ একটু হলেও সবজি ক্ষেতের পাশে দাঁড়াবে। স্থানীয় এক সবজি চাষী মনিরুল ইসলাম জানান, পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নে গিয়ে সেখানে দেখতে পাই,প্রত্যেক বাড়ির পাশের জমিগুোলতে বিভিন্ন জাতের সবজির চাষ করছে। বিষয়টি দেখে আমার কাছে খুব ভালো লাগে, এ ব্যাপারে আমি কয়েকজন সবজি চাষীর সঙ্গে কথাও বলি, তারা তাদের সবজি স্থানীয় পাইকারদের নিকট বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন, সেই থেকে সবজি চাষে ঝুঁকে পড়ি।

তিনি আরও জানান, বেলকুচি উপজেলা কৃষি অফিসারের পরামর্শে এক বিঘা জমিতে পরীক্ষামূলক ভাবে শসা, লাউ,করলা ও জালি কুমড়া আবাদ করি। সে বছর সব খরচ বাদ দিয়ে আমার আয় হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। তাই এবছর ৪ বিঘা জমিতে সবজি চাষ করেছি, এবার ফলনও হয়েছে বাম্পার,দামও পাচ্ছি ভালো।

বেলকুচি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কল্যাণ প্রসাদ পাল জানান,বেলকুচি উপজেলার কৃষকদের স্বাবলম্বী করার জন্য এনএটিপি প্রকল্পের আওতায় কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন, বিনামূল্যে বীজ ও সার দেয়া হয়েছে, কৃষকদের স্বাবলম্বী করার জন্য সুমতি করনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। চলতি বছরে ফলনও হয়েছে ভালো, দামও পাচ্ছে ভালো,আশা করছি আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছরে সবজির লক্ষ্যমাত্রা ছেড়ে যাবে বলে তিনি জানান।

আলোকিত সিরাজগঞ্জ
আলোকিত সিরাজগঞ্জ