ক্যাম্প ২২: পৃথিবীর মধ্যে নরক
আলোকিত সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০১৯

ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ানক ও নৃশংসতম কিছু নির্যাতনের জায়গাগুলোর তালিকায় ক্যাম্প-২২ এমন একটি জায়গা, যেখানে মানুষকে কখনোই মানুষের চোখে দেখা হত না।
বরং এখানে মানুষকে ব্যবহার করে ভয়াবহ সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হত।
এখানে প্রসূতি নারীদের সরাসরি পেট কেটে ভ্রূণ বের করে ফেলা হতো, কখনো বা বড় তক্তা দিয়ে পিষে পিষে গর্ভপাত করানো হতো ৮-৯ মাসের প্রসূতিকে!
এখানে অভুক্ত শিশুরা সামান্য খাবারের জন্য প্রহরীর লাথি খেয়ে মারা পড়তো। এছাড়াও নারীদের নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও নির্যাতন করে মেরে ফেলা হত।
উত্তর কোরিয়ার Haengyong Concentration Camp- কে ক্যাম্প-২২ বলা হত। এখানে সে সব মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া হতো যারা রাজনৈতিক সমালোচনা বা রাজনৈতিক ‘অপরাধী’। তবে উত্তর কোরিয়ার নেতাদের বিরুদ্ধে কোনো সমালোচনা অপরাধী নিজে তো জেলখানায় যেতই, তার সাথে সাথে তার ৩ প্রজন্মকেও জেলখানায় পচতে হতো। এমনকি জেলখানায় জন্মানো শিশুটিও নিস্তার পেত না !
উত্তর কোরিয়ার উত্তর পূর্ব সীমান্তে হোয়ের ইয়ং কাউন্টিতে ২২৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এই নরকের অবস্থান ছিল। চারদিকে পাহাড়ে ঘেরা এই ক্যাম্প ১০ ফুট চওড়া ৩,৩০০ ভোল্টের বৈদ্যুতিক বেড়া দিয়ে আবৃত। কঠোর নিরাপত্তা এবং ক্যাম্প পরিচালনার জন্য প্রায় ১,০০০ অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত এবং প্রশিক্ষিত কুকুরসহ পাহারাদার এবং ৫০০–৬০০ কর্মকর্তা ছিল।
কিছুদূর পর পর ল্যান্ড মাইন এবং মানুষ মারার গোপন ফাঁদ ছিল এখানে। প্রায় ৫০ হাজার নারী পুরুষ ও শিশুবন্দী ছিল বলে জানা যায়। এরকম ভয়াবহ নরক উত্তর কোরিয়ায় আরো রয়েছে। এসব ক্যাম্পের বন্দীদের দিয়ে চাষবাস থেকে শুরু করে কারখানার কাজও করানো হয়। উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতির একটা বিশাল অংশ জুড়ে রয়েছে এই ক্যাম্পগুলোর শিল্পোৎপাদন।
এত কঠোর নিরাপত্তার পরও বহির্বিশ্বের মানুষ এই ক্যাম্পগুলোর অস্তিত্ব এবং এর কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানতে পেরেছে সেই সব মানুষের কাছ থেকে যারা একসময় এই ক্যাম্প-২২ এর কর্মী হিসেবে ছিলেন এবং কেউবা পালিয়ে এসেছেন সেই নরক থেকে।
ডেভিড হক নামে এক মানবাধিকার গবেষক ক্যাম্প-২২ নিয়ে ব্যাপক গবেষণা করেন। তিনি ক্যাম্পের কিছু সাবেক পাহারাদার এবং পালিয়ে আসা বন্দিদের কাছ থেকে বেশ কিছু সাক্ষাৎকার নেন। ম্যাং চল নামক এক প্রহরী ক্যাম্পে বন্দীদের কি ধরণের নির্যাতন করা হতো সব কিছুর বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি জানান, কেউ যদি একবার এখানে ঢুকত, তবে তিন মাসের মাঝেই মারা যেত। আর না মারা গেলেও সারা জীবনের জন্য অথর্ব হয়ে যেত।
এখানে গার্ডদের ট্রেনিং এর সময় বলা হতো, ক্যাম্পের বন্দীরা মানুষ নয়, তাদের সাথে কুকুর বিড়ালের মতো আচরণ করতে হবে। আর গার্ড চাইলেই যেকোনো বন্দীকে যখন খুশি মেরে ফেলতে পারবে। এ ব্যাপারে কোনো জবাবদিহি করতে হবে না। কখনো কখনো এমন হয়েছে, কোন বন্দীকে তলবের পর তার আসতে খানিক দেরি হয়েছে বা দুর্বলতার ধীর পায়ে হেঁটে এসেছে, এই অপরাধের জন্য গার্ড সেই বন্দীকে মেরে ফেলেছে।

- দেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতি কেউ রুখতে পারবে না- প্রধানমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জ জেলায় শ্রেষ্ঠ জনপ্রতিনিধি আ`লীগ নেতা তাড়াশের বাবুল শেখ
- অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে নির্মিত হবে দেশের প্রথম পাতালরেল
- ভাষা শহীদদের সম্মানে বাংলায় রায় হাইকোর্টের
- সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের খরচ ৬ লাখ ৮৩ হাজার
- রেমিট্যান্সে সুবাতাস, জানুয়ারিতে এসেছে ১৯৫ কোটি ডলার
- ১৯৪ কোটি টাকার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
- জাপান-বাংলাদেশের মধ্যে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক
- রপ্তানি বিল নগায়দায়নে ১০৩ টাকা দেবে ব্যাংক
- নতুন শিক্ষাব্যবস্থার যুগে বাংলাদেশ
- অনির্বাচিত সরকারের সময় ক্ষতি হয় দেশের মানুষের- প্রধানমন্ত্রী
- সাগরের পানি থেকে হাইড্রোজেন বিদ্যুৎ উৎপাদনের আলোচনা চলছে
- মানসিক অশান্তি থেকে মুক্তি
- পা ফাটছে, কঠিন রোগের লক্ষণ নয় তো?
- বিয়ের আগেই কি অন্তঃসত্ত্বা উরফি জাভেদ?
- মেসির নেতৃত্বে জয়ের ধারায় পিএসজি, এমবাপের দুঃস্বপ্নের রাত
- মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা বাড়ল আরও ছয় মাস
- ইতালির ‘চেরি টমেটো’ চাষ হচ্ছে নওগাঁয়
- বিভিন্ন জাতের বরই চাষে লাভবান হচ্ছে বান্দরবানের চাষীরা
- কাজিপুরে শীতার্ত অসহায় জেলে পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ
- রায়গঞ্জে ছাত্রী বরণ ও পাঠদান উদ্বোধন
- শাহজাদপুরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় আটক ৬
- তাড়াশ মহিলা ডিগ্রী কলেজে একাদশ শ্রেণীর ক্লাস উদ্বোধন
- সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণমালার বর্নাঢ্য মিছিল অনুষ্ঠিত
- সিরাজগঞ্জে আরও ৬০২টি ঘর পাচ্ছে ভূমিহীন পরিবার
- সিরাজগঞ্জে স্কোয়াশ চাষে লাভবান হচ্ছে কৃষক
- কৃষির অপার সম্ভাবনা সিরাজগঞ্জ
- ডিসেম্বর পর্যন্ত রেমিট্যান্স হাজার কোটি ডলারের বেশি-প্রধানমন্ত্রী
- সংকট কাটিয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে শতভাগ বই
- পাতাল রেল নির্মাণ কাজের উদ্বোধন আজ
- শাহজাদপুরে কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের মালচিং শীটে স্কোয়াশের হাসি
- একটি ছাগল দিয়ে শুরু করে কোটিপতি তরুণ উদ্যোক্তা রাসেল!
- কনুই দিয়ে লিখে সব ক্লাসে প্রথম আরাফাত
- সিরাজগঞ্জে ধূমপান ও তামাক প্রতিরোধে কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- কামারখন্দে ৯১ হেক্টর জমিতে বেগুনের বাম্পার ফলন
- দ্বিগুণ লাভে শরীফের ১৫ লাখ টাকার কুল বিক্রির আশা!
- উল্লাপাড়ায় কৃষি বিভাগের পরামর্শে খিরা চাষে বাম্পার ফলন
- ৩টি গরু দিয়ে শুরু করে কোটি টাকার খামারের মালিক নাসরিন!
- কুল চাষে নড়াইলের রাকিবের ভাগ্যবদল
- ৫০০০ মানুষ পেয়েছে ডা. মিল্লাত এমপি’র বিনামূল্য স্বাস্থ্যসেবা
- প্রথমবারের মতো রঙিন ফুলকপি চাষে রাসেলের চমক!
- বোরো ধান উৎপাদনে উল্লাপাড়ায় ‘ট্রে’ পদ্ধতিতে বীজতলা তৈরি
- চৌহালীতে শেখ কামাল আন্তঃস্কুল ও মাদ্রাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা
- সিরাজগঞ্জে ৫১তম শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- কামারখন্দে রবি মৌসুমের সরিষা প্রদর্শনীর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত
- কামারখন্দে মুগবেলাই গ্রামের মজনু ক্যাপসিকাম চাষে স্বাবলম্বী
- নড়াইলে কুল চাষে রাকিবুলের ভাগ্যবদল
- ছাগলের দুধ বিক্রিতে নুর হোসেনের চমক, মাসিক আয় ২৮ হাজার টাকা!
- তাড়াশে খেজুরের গুড় তৈরির ধুম, মান বজায় রাখতে নজরদারি
- ৫ জাতের বরই চাষে রফিকুলের ৮ লাখ টাকা লাভের আশা!
