বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

গুজবে কান দেবেন না- জানুন গুজবের কি করণ!

গুজবে কান দেবেন না- জানুন গুজবের কি করণ!

‘পদ্মা সেতু কল্লা চায়’, ‘পদ্মা সেতু শিশুর রক্ত চায়’- স্রেফ গুজব ॥ গুজব ॥ গুজব। গুজবকারীদের টার্গেট হলো গুজব ছড়িয়ে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করে হীন রাজনৈতিক ফায়দা লোটা। অতএব, গুজব এক ভয়ঙ্কর অভিধা। গুজব মানুষের কল্লা চায়। গুজব শিশুর রক্ত চায়। গুজব ছেলে ধরা নাম দিয়ে নারীর জীবনাবসান ঘটায়। গুজব প্রতিবন্ধী নারীকে পিটিয়ে হত্যা করে। অতএব, গুজবে কান দেবেন না। গুজবকে না বলুন। গুজব রটনাকারীকে চিহ্নিত করুন। গুজব রটনাকারীকে ধরিয়ে দেয়া নাগরিক দায়িত্ব। গুজব সৃষ্টির কারখানা চিহ্নিত করে পুলিশে খবর দিন এবং গুজব গুজবই। গুজবের কোন সত্যতা নেই। চিলে কান নিয়েছে বলে চিলের পেছনে দৌড়ানোর আগে কানে হাত দিয়ে দেখুন সত্যি সত্যি কানটা চিল নিয়েছে না নেয়নি। অর্থাৎ কানটা আছে তো। যদি না থাকে কেবল তখনই চিলের পেছন পেছন দৌড়ান। প্রয়োজনে প্লেন ভাড়া করে আকাশে তাড়া করুন। গুজবের পেছনে দৌড়ানো বিবেকবান মানুষের কাজ নয়। গুজবের পেছনে দৌড়ায় দুই ধরনের মানুষ : এক. বোকা, বিবেকহীন। দুই. মতলবাজ। আমার এই লেখাটি একটি ব্যতিক্রমধর্মী। সমাজ এভাবে লিখতে আমাকে উদ্বুদ্ধ করেছে। গুজব এতই ভয়ঙ্কর যে- শিশু সন্তানকে এতিম করে মা তাসলিমার জীবন কেড়ে নেয়। গণপিটুনির মতো সামাজিক ব্যাধির জন্ম দেয়। এ মুহূর্তে, হঠাৎ গোটা জাতি ডেঙ্গুর ভয়ে আতঙ্কিত। তার সঙ্গে যোগ হয়েছে উত্তর বঙ্গের বন্যা। ডেঙ্গুতে যেমন মানুষ মারা যাচ্ছে, দিনে দিনে আক্রান্তের হার বাড়ছে, মৃত্যুর হারও। বন্যায়ও এরই মধ্যে প্রাণহানি ঘটেছে। এ অবস্থায় মানুষের পাশে না দাঁড়িয়ে যারা গুজব ছড়ায় তারা জাতির শত্রু, জাতিদ্রোহী। সাম্প্রতিককালে হঠাৎ করে যে গুজবগুলো ছড়ানো হয় : (১) শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু বানাতে পারবেন না, (২) জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে, (৩) কেউ উঠবেন না, ভেঙ্গে পড়বে, (৪) পদ্মা সেতু কল্লা চায়, (৫) পদ্মা সেতু শিশুর রক্ত চায়, (৬) (এবং সর্বশেষ) এক নাগাড়ে ৩ দিন বিদ্যুত থাকবে না। ইত্যাদি ছেলেবেলায় মনিব-চাকরের গল্প শুনেছিলাম। অনেকেই জানেন, তবু এখানে প্রাসঙ্গিক মনে করে পুনরাবৃত্তি করছি। একদিন মনিব (জমিদারবাবু) দাওয়ায় বসে হুকো টানছিলেন। বাড়ির পুরনো চাকর এসে মনিবের পায়ের কাছে বসলেন- চাকর : কর্তাবাবু আমার ছেলেটাকে স্কুলে দিতে চাই মনিব : ভর্তি হতে পারবে না চাকর : (অনেকদিন পর)- বাবু ছেলে স্কুলে ভর্তি হয়েছে মনিব : ভর্তি হলে কি হবে, পাস করবে না চাকর : (আরও পর) বাবু ছেলে পাস করেছে মনিব : তোমাকে মিথ্যে বলেছে চাকর : জলপানিও পেয়েছে মনিব : চাকরি পাবে না চাকর : (আরও পর) বাবু ছেলে চাকরি পেয়েছে মনিব : বেতন পাবে না চাকর : বেতনও পেয়েছে মনিব : ও টাকা চলবে না চাকর : ওর বেতনের টাকা দিয়েই মিষ্টি নিয়ে এসেছি মনিব : (রেগে) সমাজটা বুঝি পচে গেল। আমাদের নয়াপল্টন-গুলশানের বিরোধী দল বিএনপির Attitute toward ruling Awami League and its leader Sheikh Hasina এ রকমই। সহ্যই করতে পারে না। করবেই বা কেন, মূলত: স্বাধীনতা বিরোধীদের নিয়ে মিলিটারি জিয়া দলটি বানিয়েছেন। তার বিধবা স্ত্রী খালেদা জিয়াতো মুক্তিযুদ্ধের সময় ক্যান্টনমেন্টে আয়েশে কাটিয়েছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল ও মুক্তিযোদ্ধা নেতৃত্বকে তাইতো মেনে নিতে পারছেন না। আর সে কারণেই ‘আরেকবার সাধার’ পর ১১তম সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং সঙ্গত কারণেই ৬+১=৭ আসন নিয়ে জাতীয় সংসদে অংশগ্রহণ করেছেন। সঙ্গে রয়েছেন সেলিমা রহমান, শ্যামা ওবায়েদ, পাপড়ি, নিতাই চক্রবর্তীর মতো ত্যাগী নেত্রীদের ল্যাং মেরে সংসদে ঢুকে পড়েছেন ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা (বাংলাদেশের রাজনীতির ব্যর্থ পুরুষ অলি আহাদ কন্যা) এবং শপথ নিয়ে সংসদে ঢুকে প্রথম দিনই সংসদকে ‘অবৈধ’ বলে বিতর্কিত হয়েছেন। অবশ্য টেলিভিশন টকশোর লাইভে মিথ্যে তথ্যের ওপর ঝগড়া করে আগেই ‘মুখরা রমণী’ আখ্যা পেয়েছেন (অবশ্যই উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের মুখরা রমণী নয়)। পদ্মা সেতু আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের মেঘা স্থাপনা। বলা ভাল পিতার মতোই বাঙালী জাতির প্রতি তার অকৃত্রিম ভালবাসার সেতুবন্ধন। এই সেতু মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের অমোঘ আত্মশক্তির উদ্বোধন- আমরা পারি, আমাদের কেউ ‘দাবায়া’ রাখতে পারবা না, ‘we hall overcome someday...ho ho..’ এটি স্বাধীনতা অর্জনের পর সবচেয়ে বড় প্রাইড এবং এই প্রাইডই বিএনপি নামক দলটি ধারণ করতে পারে না বলেই গুজবের পেছনে দৌড়ায় ও সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার ব্যর্থ চেষ্টা করে। সঙ্গে রয়েছে যুদ্ধাপরাধী দল ও শক্তি জামায়াত-শিবির ও তাদের ঘাপটি মারা আলবদর-আল শামস বাহিনীর অবশিষ্ট অপশক্তি। পদ্মা সেতু হবে না, জোড়াতালি দিয়ে বানানো হচ্ছে (খালেদা জিয়া), এটি ভেঙ্গে পড়বে, মানুষ উঠবে না, কত কি! যখন খুব দ্রুত দৃশ্যমান হতে চলল তখন তারা মরণ কামড় দিতে শুরু করল- ‘পদ্মা সেতু শিশুর কল্লা চায়, রক্ত চায়।’ এই গুজবটির সঙ্গে ‘ছেলে ধরা’ আওয়াজ তুলে নারীদের গণপিটুনিতে হতাহত করার সঙ্গে লিংক আপ করলে সহজেই অনুমান করা যায় কারা এসব বর্বর কাজ করছে। একটু পেছনে ফিরে তাকালে আরও পরিষ্কার হয়ে যাবে। যুদ্ধাপরাধের দায়ে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিচারকার্য চলাকালে ১নং গুজব ছড়ানো হলো ‘সাঈদীর কল্লা চাঁদে দেখা যাচ্ছে’- এ নিয়ে দাঙ্গা শুরুর চেষ্টা করল একদল লোক। ২নং গুজব ছিল ‘পবিত্র কাবা শরীফের রুটিং গিলাপ পরিবর্তনের দৃশ্যকে বলা হলো কাবার খতিবগণ সাঈদীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করছেন।’ এর সঙ্গে ‘পদ্মা সেতু শিশুর কল্লা চায়’ এবং যার প্রতিক্রিয়ায় এরই মধ্যে ছেলেধরা অপবাধ দিয়ে তাসলিমা নামের এক নারীসহ বেশ কয়েকজনকে হত্যা এবং পিটিয়ে আহত করা হয়েছে। কারা করছে এসব গবেষণা করতে হবে? যারা একাত্তরে পবিত্র ধর্মের নাম নিয়ে নারী ধর্ষণ করেছে, ধর্ষণ করতে করতে নারীদের হত্যা করেছে তারা যে মানুষ নামের হায়ওয়ান এটা সহজেই চিহ্নিত করা যায়। তাসলিমা এক কন্যা সন্তানের জননী। কন্যাকে ভর্তি করানোর জন্যে স্কুলে গেছেন। তাকেই ছেলেধরা অপবাদ দিয়ে কী নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করল টেলিভিশনে ওই দৃশ্য দেখার পর নিজেকেও মানুষ বলতে লজ্জা লাগছে। মাদ্রাসার সুপাররা যেভাবে ছাত্রীদের ধর্ষণ করছে, প্রতিবাদ করলে মেরে ফেলছে, এটি শোনার পর মানুষ যেমন বিস্মিত, আতঙ্কিত, ঠিক একইভাবে আমরা এও বিশ্বাস করি সেই চাকর-মনিবের গল্পের মতো বিএনপি-জামায়াত শিবির যত চক্রান্ত করুক মহান রাব্বুল আলামীনের অপার করুণায় পদ্মা সেতু হবে, নির্মাণ কাজ শেষ করে শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন। সেদিন কোটি মানুষ আনন্দে শুকরিয়ায় রাস্তায় নেমে আসবে। আল্লাহর দরবারে দুই হাত তুলে শুকরিয়া আদায় করবে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দোয়া করবে। বিএনপির জন্য আমার করুণা হয়। এই দলটি দীর্ঘদিন রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল! কিন্তু পদ্মা সেতু, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট কিংবা কর্ণফুলী ট্যানেলের মতো National Pride বা আত্মমর্যাদাকে বিশ্বে তুলে ধরার মতো কিছু তো করতে পারেইনি, অন্যে পারে এটাও সহ্য করতে পারে না। কিছু মানুষ আছে যারা অপরের ভাল একেবারেই সহ্য করতে পারে না, যার বাংলা পরিভাষা হলো ‘পরশ্রীকাতরতা’ এবং সাধারণত এ রোগে আক্রান্ত হয় তারাই যারা অকর্মণ্য, অপদার্থ, অযোগ্য। বিএনপি তার ক্রিয়াকর্মে বারবার তা প্রমাণ করছে। এবারের পার্লামেন্টে বিএনপির একক ৬+১=৭ জন সদস্য রয়েছেন। যারা ইচ্ছে করলে প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখতে পারেন। সংসদে এসে সরকারের তথ্যভিত্তিক সমালোচনা করে জনগণের respect অর্জন করবেন এবং একই সঙ্গে নিজের constituency সহ দেশের আর্থ-সামাজিক-সাংস্কৃতিক উন্নয়নে অবদান রাখবেন। তা না করে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিয়ে ভেতরে ঢুকেই সংসদকে ‘অবৈধ’ বলা অকর্মণ্য পাবলিকের কাজ ছাড়া কিছু নয়। কখনও কখনও এদের কাজ Hepocracy বা মুনফেকীর পর্যায়ে চলে যায়। এই যেমন তারা মিডিয়ায় লাইভ টক শোতে বসে বলতে থাকেন দেশে মিডিয়ার স্বাধীনতা নেই, সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে কাজ তো করতে পারছেন না, পরন্তু নির্যাতিত হচ্ছেন। সেদিনের টক শোতে দেশের পরম শ্রদ্ধাভাজন বুদ্ধিজীবীদেরও এক হাত নিলেন তিনি। বললেন, বুদ্ধিজীবীরা নাকি এখন সব সরকারের তল্পিবাহক। তার ভাষায় ‘খই ছিটালে ঝাঁপিয়ে পড়ছে, দু’একটা খই যদি পাওয়া যায়।’ যিনি এ কথা বলছিলেন তিনি বিএনপির সংরক্ষিত আসনের এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। অবশ্য তাকে দোষ দেয়া যাবে না। যাদের বুদ্ধিজীবীর মডেল হচ্ছেন তথাকথিত ‘আমার দেশ’ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, যিনি “চাঁদের ফটোর মাঝে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর কল্লার ছবি ঝঁঢ়বৎ রসঢ়ড়ংব করে ছেপে কিংবা পবিত্র কাবা শরীফের রুটিন গিলাফ পরিবর্তনের ছবি ‘আমার দেশ’ পত্রিকায় ছেপে বললেন, কাবা শরীফের খতিবগণ সাঈদীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করছেন।” এই যাদের বুদ্ধিজীবীর স্ট্যান্ডার্ড তাদের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের কটাক্ষ করায় কোন অপরাধ মনে করবেন না। এটাই স্বাভাবিক। এ জন্যই বলি তাদের জন্য করুণাই হয়। ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বিলেত গিয়ে বাঙালীর স্বাভাবিক সভ্যতা-ভব্যতার বিষয়গুলো বেমালুম ভুলে এসেছেন। মুখে যা আসে তা-ই বলতে থাকেন। মিথ্যা বলা তাদের স্বভাবজাত। অবশ্য এই ভদ্রমহিলার সম্পর্কে অনেক গুরুত্ব দিয়ে ফেলেছি, যা তিনি উবংবৎাব করেন না। তবে আরেকটি তথ্য বিভ্রান্তির জবাব দেয়া দরকার। কেবল তিনিই নন, বিএনপির অনেকেই বলেন খালেদা জিয়া তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন এবং কোনদিন কোন আসনে হারেননি। তথ্য ঠিক আছে, তবে একটা বিভ্রান্তিও আছে। ২০০১-এর নির্বাচনে এক কোটি ২৪ লাখ ভুয়া ভোট ব্যবহার করে সেবার খালেদা জিয়া এবং তার দল জিতেছিল। তাছাড়া স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত ছিল সঙ্গে। আর মিলিটারি জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, যাকে আমরা স্বৈরাচারী এরশাদ বলি, গণআন্দোলনে তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর একদিনের জন্যও রাজপথে নামতে দেয়া হয়নি। বরং প্রচার-প্রচারণা ছাড়া কারাগারে থেকে নির্বাচন করেও পাঁচ আসনের সবক’টিতে জিতেছিলেন এরশাদ। দল জিতেছিল ৩৫ আসনে। কাজেই খালেদার জনপ্রিয়তার তুলনা এরশাদের সঙ্গে করাই ভাল- একজন মিলিটারি স্বৈরাচার, আরেকজন মিলিটারি স্বৈরাচারের স্ত্রী। শত হলেও একটা গোত্রীয় সম্পর্কে ব্যাপার রয়েছে। গুজব খুব খারাপ জিনিস। ‘পদ্মা সেতু শিশুর কল্লা চায়’- এই এক গুজবে কতগুলো জীবন গেল যাদের প্রায় সবাই নারী, প্রতিবন্ধী নারীও রয়েছে। এই নিষ্ঠুরতার জন্মদাতাদের কঠোরভাবে দমন করতে হবে। জনগণকেও একটা কথা শুনে সঙ্গে সঙ্গে রাজপথে নামা ঠিক হবে না। চিলে কান নিয়েছে শুনেই চিলের পেছনে দৌড় দেয়া বোকামি। আগে কানে হাত দিয়ে দেখতে হবে সত্যি সত্যিই কান নিয়েছে কিনা? সর্বশেষ বিএনপিকে একটা পরামর্শ দেব। ৭ আসন নিয়েও সংসদে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা যায়। তবে তা হতে হবে সংসদের কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী। এখন উত্তরবঙ্গে বন্যা চলছে। বানভাসি মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। সরকার, সরকারী দল বন্যাকবলিত এলাকায় কাজ করছে। প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে আবদ্ধ না থেকে বানভাসি মানুষের পাশে দাঁড়ালে অনেক বেশি ডিবিডেন্ট পাওয়া যাবে।

আলোকিত সিরাজগঞ্জ

সর্বশেষ:

শিরোনাম:

শাহজাদপুরে আশ্রয়ণ প্রকল্পের উপকারভোগীদের সাথে মতবিনিময় সভা
সিরাজগঞ্জে পুরোদমে চলছে কৃষিবান্ধব সোলার প্রকল্পের কাজ
সিরাজগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বেলকুচিতে বিএসটিআই অনুমোদন না থাকায় টেক্সটাইল মিলকে জরিমানা
বেলকুচিতে পুষ্টি বিষয়ক সমন্বয় কমিটির দ্বি-মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
চীনের সঙ্গে রাজনৈতিক-অফিসিয়াল যোগাযোগ বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ
এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
গবেষণায় আরো জোর দিতে বললেন কৃষিমন্ত্রী
রংপুর ও ভোলার চরের মানুষদের সুখবর দিলেন পরিবেশমন্ত্রী
স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক