এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু বলেন, গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রীকে দুদক কমিশনার পরিচয় দিয়ে ফোন করেছিলেন তিনি। ফোন করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজনকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের বিষয়ে তদবির করার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধ জানান।
তিনি আরো বলেন, কিন্তু মোজাম্মেল হক খান এক সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করার কারণে তার কণ্ঠ চেনেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পরে জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবসহ অন্যান্যদের বিষয়টি জানান মন্ত্রী। এরপর দুদকের কমিশনার নন- এমনটি নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে আটক করা হয়।
মাহমুদুল হাসানের কাছ থেকে একটি ভুয়া পরিচয়পত্র জব্দ করা হয়েছে। সেখানে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের রিগ্যান ইনভেস্টিগেশনস’ নামে একটি সংস্থার বাংলাদেশের প্রধান ইনভেস্টিগেটর হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটর বলে পরিচয়পত্রে উল্লেখ করা হয়।
আলোকিত সিরাজগঞ্জ