মাস্কের চাহিদা বেশি, তাই দামও দ্বিগুণ
আলোকিত সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: ২৮ নভেম্বর ২০২০

করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে কিছুটা কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। মাস্ক ব্যবহারে কড়াকড়ি শুরু করার সুযোগে এর দাম বাড়িয়ে দ্বিগুণ করেছেন ব্যবসায়ীরা। সর্বত্র বেচাকেনা হওয়া সার্জিক্যাল মাস্ক এরই মধ্যে দ্বিগুণ দামে কিনতে হচ্ছে।
করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ‘নো-মাস্ক নো-সার্ভিস’ চালু করেছে সরকার। মানুষকে মাস্ক পড়া ও স্বাস্থ্যবিধি পালনে বাধ্য করতে মাঠপর্যায়েও নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মাস্ক না পড়লে করা হচ্ছে জরিমানাও।
এ পরিস্থিতিতে ঘরের বাইরে বের হলে সঙ্গে একটি মাস্ক রাখছেন সবাই। এতে বাজারে মাস্কের চাহিদা ও বিক্রি দুটোই বেড়ে গেছে। আর এ সুযোগে সব ধরনের মাস্কের দাম আগের চেয়ে দ্বিগুণ হারে বাড়িয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
এদিকে এক সময়ের আমদানি নির্ভর এই মাস্ক এখন দেশের ব্যবসায়ীরাই তৈরি করছেন। প্রতিদিন বিপুল সার্জিক্যাল মাস্কসহ অন্যান্য মাস্ক দেশেই তৈরি করার পাশাপাশি সরাসরি অনলাইনেও বিক্রি করা হচ্ছে।
রাজধানীর বাবুবাজার ব্রিজের নিচে মাস্কের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার বসে। ঢাকাসহ দেশের সব জেলায় যে মাস্ক সরবরাহ হয়, তার বড় অংশ যায় বাবুবাজার থেকে।
রাজধানীর বিভিন্ন ফার্মেসি, পল্টনে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) মার্কেট ও কারওয়ানবাজারে খুচরা ও পাইকারি দোকান ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে মাস্কের কোনো ঘাটতি নেই। এরপরও পাইকারি বাজারে দাম বাড়ায় এর প্রভাব পড়েছে খুচরা দোকানেও।
রাজধানীর সদরঘাট, গুলিস্তান, পল্টন মোড়, ফার্মগেটের পাইকারি ও খুচরা দোকানে গিয়ে দেখা গেছে, আগের চেয়ে অনেক বেশি দামে মাস্ক বিক্রি হচ্ছে। তবে করোনাভাইরাস থেকে বাঁচার অন্যান্য সুরক্ষা সামগ্রীর দাম আগের মতোই রয়েছে। দাম বাড়েনি করোনা প্রতিরোধ সামগ্রী হেক্সিসলেরও।
সদরঘাটের জামাল নামে এক ফার্মেসির মালিক জানান, বর্তমানে তার দোকানে ৫০টির এক প্যাকেট সার্জিক্যাল মাস্ক ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ এক সপ্তাহ আগেও তা ১২০টাকায় বিক্রি করা হতো।
রাজধানীর বাবুবাজার ব্রিজের নিচে পাইকারি মাস্ক ব্যবসায়ী সৈকত বলেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এবং সরকারের পক্ষ থেকে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করার ফলেই কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর কারণে এর চাহিদা ও দাম বেড়েছে। তবে বাজারে পর্যাপ্ত মাস্ক আছে।
জানতে চাইলে পাইকারি মাস্ক ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর বলেন, সরকার মাস্কের ব্যবহার নিশ্চিত করতে অভিযান শুরু করেছে। এতে করে মাস্কের চাহিদাও বাড়ছে। ঢাকার বাইরেও মাস্কের চাহিদা বাড়ছে। এ কারণে দাম বাড়তি। গত সপ্তাহে ৬০ টাকায় বিক্রি হওয়া প্যাকেট আজ ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জ ও চাঁদপুর থেকে পাইকারি মাস্ক কিনতে আসা দুই ব্যবসায়ী কালু সরদার ও আক্কাস বলেন, মাস্কের দাম গত মাসের তুলনায় অনেক বেড়েছে। এতো দামে মাস্ক কিনে লাভ হবে কি-না, জানি না।
তারা আরো বলেন, গত সপ্তাহে ৫০টির এক প্যাকেট সার্জিক্যাল মাস্ক ৬০ টাকা এবং ১০টির এন-৯৫ মাস্কের প্যাকেট ২০০ টাকা পাইকারি কিনেছি। এখন এসে দেখি দ্বিগুণ দাম হয়ে গেছে। বর্তমানে সার্জিক্যাল মাস্ক ১২০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা এবং এন-৯৫ মাস্ক চারশ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। তাই বাধ্য হয়েই বেশি দামে কিনছি।
পল্টন মোড়ের ফুটপাতের ব্যবসায়ী আনিস মিয়া বলেন, শীত বাড়ছে। এ কারণে করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে জনগণের বাধ্যতামূলক মাস্ক পড়ার জন্য সরকার কঠোর হয়েছে। তবে মাস্কের কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের দেশেই এখন ভালো মানের মাস্ক উৎপাদন হচ্ছে। এরপরও দাম বাড়ছে। আগের চেয়ে বেশি দাম দিয়ে পাইকারিতে মাল কিনতে হয়। তাই আমরাও বেশি দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছি।
সোরহাব মিয়া তাঁতি বাজার মোড়ে গাড়িতে মাস্ক বিক্রি করেন। তিনি বলেন, মাস্কের দাম বেড়ে গেছে। আগে আমরা ৪টা সার্জিক্যাল মাস্ক বিক্রি করতাম ১০ টাকায়, এখন ২টা ১০টাকায় বিক্রি করছি।
বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস সার্জিক্যাল মাস্ক বিক্রি হচ্ছে ৫ থেকে ১০ টাকায়। অথচ কয়দিন আগেও ১০ টাকায় পাওয়া গেছে ৩ থেকে ৪টি মাস্ক। আগে ১০ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি হওয়া কাপড়ের মাস্কের দামও এখন ৩০ থেকে ৪০ টাকা। ফিল্টার মাস্ক এখন আর ততটা পাওয়া যায় না, পিসপ্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। আগে ২০ টাকায় পাওয়া গেলেও এখন তা পাওয়া যাচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। এছাড়া কেএন-৯৫ মাস্কের দাম ৩০ টাকা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। এন-৯৫ মাস্কের দাম ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বাজারে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায় মিলছে এ মাস্ক।

- সয়দাবাদ ইউপিতে গণশুনানির অনুষ্ঠানে কম্বল, সেলাই মেশিন বিতরণ
- কাজিপুরে ১৫শ বিঘা ফসলি জমি জলাবদ্ধতা থেকে মুক্ত হচ্ছে
- জাতির প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে মাদরাসায় জাতীয় সংগীত গাইতে হবে
- কাজিপুরে কৃষি প্রদর্শনীর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত
- বেলকুচিতে জমি ও গৃহহীনদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার সম্পর্কে ব্রিফিং
- সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করে ২ লাখ টাকা পেল সিরাজগঞ্জের আবির
- টিকা সংরক্ষণের স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিতের নির্দেশ
- পূর্বাচলে কূটনৈতিক জোন করার প্রয়োজন হতে পারে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বাংলাদেশের নিকট ভারতের উপহার করোনার ভ্যাকসিন হস্তান্তর
- ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ জেনে রাখুন
- অ্যাপ গ্যালারিকে ঢেলে সাজিয়েছে হুয়াওয়ে
- শীতে ত্বক ও ঠোঁট ফাটার সমস্যার সমাধান দেবে বাদামি চিনিতে
- রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ তৎপরতার নির্দেশ আইজিপির
- কাজিপুরে খাদ্য নিরাপদ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
- চৌহালীর বিনানই গ্রামকে খোলা পায়খানা মুক্ত ঘোষণা
- স্মিথকে ছেড়ে দিয়ে নতুন অধিনায়ক বেছে নিলো রাজস্থান
- পাপ মোচনকারী আমলসমূহ
- ‘এক্সচেঞ্জ’ এ রেকর্ড করলেন অপূর্ব-সাবিলা
- দেশের সবাইকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে- খালিদ মাহমুদ চৌধুরী
- জোরদার করতে হবে অর্থনৈতিক কূটনীতি
- কামারখন্দে লাইব্রেরী ভবণ ভিত্তিস্থাপন করলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
- শিগগিরই ভ্যাকসিন দেয়া শুরু হবে: প্রধানমন্ত্রী
- ২০২৩ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণ
- বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আশা বাংলাদেশের
- ডানা মেলছে গরিবের স্বপ্ন
- শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিল সংসদে
- কৃষিতে আশার আলো
- রাজধানীর বাইরে হবে চার আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল
- রাজশাহীর আট জেলায় চালু হচ্ছে ই-ট্রাফিকিং ব্যবস্থা
- গণহত্যার স্বীকৃতি আদায়ে প্রস্তাব যাবে জাতিসংঘে
- আহমদ শফীকে পরিকল্পিত হত্যা করেন হেফাজত নেতা বাবুনগরী-মামুনুল হক
- জামায়াত-শিবির আর জঙ্গিতে পূর্ণ হেফাজতের কমিটি
- কমানো হলো চালের আমদানি শুল্ক
- `একটি সিদ্ধান্তই বাংলাদেশের ভাবমূর্তি পরিবর্তন করে দিয়েছে`
- সেরা ১০ তরুণ বিজ্ঞানীর তালিকায় বাংলাদেশি অনন্যা
- যেসব ভুল কাজ মানুষকে ধ্বংস করে দেয়
- ইসলামিক বিধান মেনে মিটিয়ে নিন ঝগড়া
- পদ্মা সেতুর কাজে ইচ্ছাকৃত দেরি করলে ঠিকাদারের জরিমানা
- জঙ্গি দমনে প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন: কামাল
- উল্লাপাড়ায় মুজিববর্ষে ঘর পাবে আরও ৪২ টি অসহায় দুস্থ পরিবার
- পরকালে মানুষ যে ৯টি আক্ষেপ করবে
- প্রভুর সান্নিধ্যের শ্রেষ্ঠ ইবাদত সালাত
- বাংলাদেশে পড়তে আসতে পারে মালদ্বীপের শিক্ষার্থীরা: রাষ্ট্রপতি
- সাড়ে ৩ মাস পর ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
- রায়গঞ্জে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- যে ৪ আমল থেকে কখনো বিরত থাকা যাবে না
- বাবলা গাছের উপকারিতা
- রায়গঞ্জে দু:স্থ প্রতিবন্ধিদের মাঝে কম্বল বিতরণ
- মেসির পর পেলেকে পেছনে ফেললেন রোনালদোও
- মেগা প্রকল্প:
কর্ণফুলী টানেলের অগ্রগতি ৬১ শতাংশ
