বৈদেশিক ঋণের নীতিমালা শিথিল
আলোকিত সিরাজগঞ্জ
প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২১

বৈদেশিক ঋণ নিয়ে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে নীতিমালা শিথিল করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পণ্য আমদানির অগ্রিম মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে মূল্য ফেরতের নিশ্চয়তা (রিপেমেন্ট গ্যারান্টি) ১০ হাজার ডলারের ওপরে হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হতো। এখন বৈদেশিক ঋণ নিয়ে যেকোনো অঙ্কের অগ্রিম মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে না।
তবে সব ক্ষেত্রে মূল্য ফেরতের নিশ্চয়তা থাকতে হবে। এ সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জানা গেছে, বিদেশ থেকে এক বছরের কম সময়ের জন্য বেসরকারি খাতে ঋণ নেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়। দেশীয় উদ্যোক্তারা বিদেশি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা কোনো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান থেকে স্থানীয় ব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ নিয়ে বিদেশেই ক্রেতাদের পরিশোধ করে থাকেন। এটাকেই ব্যাংকিং ভাষায় ব্যায়ার্স ক্রেডিট বলা হয়। বর্তমানে বেসরকারি খাতে এ বায়ার্স ক্রেডিটের পরিমাণ এক হাজার কোটি ডলারের ওপরে, যা স্থানীয় মুদ্রায় ৮৬ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে বৈদেশিক ঋণের নীতিমালায় এসব ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা ছিল না। বিশেষ করে পণ্যের অগ্রিম মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ছিল না। অগ্রিম মূল্য হলো বিদেশি কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কেউ পণ্য আমদানি করবেন। এ ক্ষেত্রে পণ্য দেশে আসার আগেই অগ্রিম মূল্য পরিশোধ করতে হয়। সাধারণত পণ্য আমদানিতে ১০ হাজার ডলারের অগ্রিম মূল্য পরিশোধের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হতো। এর কারণ হিসেবে ওই সূত্র জানিয়েছে, পণ্য দেশে আসার আগেই অগ্রিম মূল্য পরিশোধ করা হলো, কিন্তু পণ্য দেশে এলো না বা সরবরাহকারী পণ্য সরবরাহ করল না, অথচ বৈদেশিক মুদ্রায় দায় সৃষ্টি হলো, এ অসুবিধা দূর করতেই পণ্য অগ্রিম মূল্য ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।
সাধারণত ১০ হাজার ডলারের ওপরে হলেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হতো। এতে সময়ক্ষেপণ হলেও বৈদেশিক মুদ্রার দায় বাড়ানোর ঝুঁকি অনেক কমে যেত। কিন্তু ব্যবসায়ীরা ব্যবসা সম্প্রসারণের দাবি তুলে এ নীতিমালা শিথিল করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আবেদন করে। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে দেওয়া নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিদেশি ঋণের মাধ্যমে পণ্য আমদানির অগ্রিম মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে না। তবে সব অঙ্কের অগ্রিম মূল্য পরিশোধের আগে মূল্য ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তা নিতে হবে।
কখনো বিদেশি সরবরাহকারী পণ্য সরবরাহ না করলেও অর্থ ফেরত পাওয়ায় নিশ্চয়তা থাকে- এ জন্যই নতুন এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, স্থানীয় মুদ্রাবাজার থেকে সহজেই পাওয়া যাচ্ছে ঋণ। বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় পণ্য আমদানির দায় পরিশোধ করা সমস্যা হচ্ছে না। এর পরও একশ্রেণীর ব্যবসায়ী বিদেশি ঋণের দিকেই ঝুঁকে পড়ছেন। তারা বিদেশ থেকে ঋণ নিয়ে বিদেশি কোম্পানিকেই পরিশোধ করছেন। বিপরীতে নির্ধারিত মেয়াদ শেষে সুদে আসলে বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করতে হচ্ছে। এতে দেশে কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা মুনাফা আকারে চলে যাচ্ছে। অথচ স্থানীয় বাজার থেকে ঋণ নিলে এর বিপরীতে পরিশোধকৃত মুনাফা দেশেই থেকে যেত।
বৈদেশিক ঋণ নিয়ে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে নীতিমালা শিথিল করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পণ্য আমদানির অগ্রিম মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে মূল্য ফেরতের নিশ্চয়তা (রিপেমেন্ট গ্যারান্টি) ১০ হাজার ডলারের ওপরে হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হতো। এখন বৈদেশিক ঋণ নিয়ে যেকোনো অঙ্কের অগ্রিম মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে না। তবে সব ক্ষেত্রে মূল্য ফেরতের নিশ্চয়তা থাকতে হবে। এ সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
জানা গেছে, বিদেশ থেকে এক বছরের কম সময়ের জন্য বেসরকারি খাতে ঋণ নেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়। দেশীয় উদ্যোক্তারা বিদেশি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা কোনো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান থেকে স্থানীয় ব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ নিয়ে বিদেশেই ক্রেতাদের পরিশোধ করে থাকেন। এটাকেই ব্যাংকিং ভাষায় ব্যায়ার্স ক্রেডিট বলা হয়। বর্তমানে বেসরকারি খাতে এ বায়ার্স ক্রেডিটের পরিমাণ এক হাজার কোটি ডলারের ওপরে, যা স্থানীয় মুদ্রায় ৮৬ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে বৈদেশিক ঋণের নীতিমালায় এসব ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা ছিল না। বিশেষ করে পণ্যের অগ্রিম মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ছিল না। অগ্রিম মূল্য হলো বিদেশি কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কেউ পণ্য আমদানি করবেন। এ ক্ষেত্রে পণ্য দেশে আসার আগেই অগ্রিম মূল্য পরিশোধ করতে হয়।
সাধারণত পণ্য আমদানিতে ১০ হাজার ডলারের অগ্রিম মূল্য পরিশোধের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হতো। এর কারণ হিসেবে ওই সূত্র জানিয়েছে, পণ্য দেশে আসার আগেই অগ্রিম মূল্য পরিশোধ করা হলো, কিন্তু পণ্য দেশে এলো না বা সরবরাহকারী পণ্য সরবরাহ করল না, অথচ বৈদেশিক মুদ্রায় দায় সৃষ্টি হলো, এ অসুবিধা দূর করতেই পণ্য অগ্রিম মূল্য ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। সাধারণত ১০ হাজার ডলারের ওপরে হলেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হতো। এতে সময়ক্ষেপণ হলেও বৈদেশিক মুদ্রার দায় বাড়ানোর ঝুঁকি অনেক কমে যেত। কিন্তু ব্যবসায়ীরা ব্যবসা সম্প্রসারণের দাবি তুলে এ নীতিমালা শিথিল করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আবেদন করে। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে দেওয়া নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিদেশি ঋণের মাধ্যমে পণ্য আমদানির অগ্রিম মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে না। তবে সব অঙ্কের অগ্রিম মূল্য পরিশোধের আগে মূল্য ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তা নিতে হবে। কখনো বিদেশি সরবরাহকারী পণ্য সরবরাহ না করলেও অর্থ ফেরত পাওয়ায় নিশ্চয়তা থাকে- এ জন্যই নতুন এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, স্থানীয় মুদ্রাবাজার থেকে সহজেই পাওয়া যাচ্ছে ঋণ। বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় পণ্য আমদানির দায় পরিশোধ করা সমস্যা হচ্ছে না। এর পরও একশ্রেণীর ব্যবসায়ী বিদেশি ঋণের দিকেই ঝুঁকে পড়ছেন। তারা বিদেশ থেকে ঋণ নিয়ে বিদেশি কোম্পানিকেই পরিশোধ করছেন। বিপরীতে নির্ধারিত মেয়াদ শেষে সুদে আসলে বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করতে হচ্ছে। এতে দেশে কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা মুনাফা আকারে চলে যাচ্ছে। অথচ স্থানীয় বাজার থেকে ঋণ নিলে এর বিপরীতে পরিশোধকৃত মুনাফা দেশেই থেকে যেত।

- বেলকুচিতে পল্লী বিদ্যুতের গণশুনানী অনুষ্ঠিত
- মহাকাশে চালু হবে হোটেল, ধারণক্ষমতা ৩৯২ জন
- নারীকে যে তিন রোগে সতর্ক হতে হবে
- যে বিশ্বাসে ঈমান চলে যায়
- কলকাতায় রেল ভবনে আগুন, নিহত ৭
- রুই মাছ দিয়ে ঝিঙ্গা
- কর্মক্ষেত্রে আধুনিক নারীর সাজ পোশাক
- ওসাম ওসমান জাহিদ হাসান
- বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ডের পিছু ছাড়ছে না করোনা
- সংসদে শোনা যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর ১৩০ ভাষণ
- শাহজাদপুরে মাঠ দিবস পালিত
- কাজিপুর ইউনিয়নের করোনা থেকে সুরক্ষার সামগ্রী বিতরণ
- ‘নিম্নমানের কাজে জড়িত থাকলে কঠোর শাস্তি’
- স্বাবলম্বী হচ্ছে নারীস্বাবলম্বী হচ্ছে নারী
- দেশের ইমেজ সবার আগে : প্রধান বিচারপতি
- লিঙ্গবৈষম্য সূচকে দ. এশিয়ায় সবার ওপরে বাংলাদেশ
- মোটরসাইকেল ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে বিনিয়োগে আগ্রহ ভারতের
- মহামারিতেও এগিয়ে চলেছে অর্থনীতি
- আহসানউল্লাহ সহ স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ৯ ব্যক্তি, ১ প্রতিষ্ঠান
- রোজায় আসছে ২৫ হাজার টন ভোজ্য তেল
- জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে চার বাংলাদেশি নারী বিচারক
- ৭ মার্চের ভাষণ প্রকৃত অর্থেই স্বাধীনতার ঘোষণা: প্রধানমন্ত্রী
- মুজিববর্ষে ঢাকায় আসছেন দক্ষিণ এশিয়ার চার রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান
- নারী দিবসে স্পিকারকে শুভেচ্ছা
- সিরাজগঞ্জে ফেনসিডিলসহ পাঁচবিবির মাদক কারবারি আটক
- সিরাজগঞ্জে যথাযথ মর্যাদায় আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত
- বেলকুচিতে মুসলিম এইডের নারী দিবস পালন
- চৌহালীতে আর্ন্তজাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- বেলকুচিতে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত
- স্বাধীনতা পুরুষ্কার-২০২১ পেলেন সিরাজগঞ্জের সন্তান কবি মহাদেব সাহা
- শীতে পাইলসের সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে এই সবজি
- করোনা ভ্যাকসিন গ্রহন করলেন এমপি প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়
- স্যার, আমাকে ক্ষমা করবেন: প্রধানমন্ত্রী
- মানসিক অবসাদ দূর করবে পান পাতা
- উন্নয়ন ও তরুণদের কর্মসংস্থান বাড়াতে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে তৃতীয় লিঙ্গের ঠাঁই হলো ‘প্রিয় নীড়’ আশ্রয়ন প্রকল্পে
- জিয়ার ‘মুক্তিযোদ্ধা খেতাব’ বাতিলে আইনি জটিলতা হবে না: আইনমন্ত্রী
- ধুন্দল এর উপকারিতা
- সিরাজগঞ্জ যমুনা পাড়ে উদ্ভোধনের অপেক্ষায় বঙ্গবন্ধু বই ভাস্কর্য
- কৃষি সম্পর্কিত সরকারি কর্মসূচিতে এমপিদের সম্পৃক্ত করার সুপারিশ
- কোনো মুক্তিযোদ্ধা কষ্টে থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর বাল্যবিবাহ বন্ধ করলেন সদর এসিল্যান্ড
- আ`লীগকে আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই : কাদের
- শাকিবের ‘অন্তরাত্মায়’ ওপারের দর্শনা
- সুসময়ের বন্ধুদের আ`লীগে ঠাঁই নাই: ওবায়দুল কাদের
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন মমতাময়ী মা
- কিশোর-মুশতাকের জামিন নাকচ যে কারনে : একই চক্রে তাসনিম খলিল-সামি
- শাহজাদপুরে ইয়াবা সহ মাদক বিক্রেতা আটক
- সিরাজগঞ্জে র্যাবের অভিযানে ইয়াবা ও ফেন্সিডিলসহ ৩ ব্যবসায়ী আটক
- বগুড়ায় চুরি হওয়া গরু সিরাজগঞ্জে উদ্ধার, গ্রেফতার ২
