বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

৩০ দিনেই ডায়াবেটিসে বাজিমাত!

৩০ দিনেই ডায়াবেটিসে বাজিমাত!

বর্তমান সময়ে প্রতিটি ঘরে ঘরেই মিলছে ডায়াবেটিসের রোগী। তবে স্বস্তির কথা হলো ইচ্ছে করলেই এই রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় শুধু খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়ামের মাধ্যমে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়বেটিসের প্রথম পর্যায়ে তা পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব। যদি নিয়ম মেনে চলা যায় তাহলে নাকি মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে কোনো ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিসকে মাত করে দেওয়া সম্ভব। এ ক্ষেত্রে কিছু ফল ও খাদ্য উপাদান রয়েছে যা শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে শর্করার পরিমাণ নামাতে সাহায্য করে। এই খাবারগুলো তারাও খেতে পারেন যাদের এখনো ডায়াবেটিস না হলেও পরিবারের সদস্যদের ডায়াবেটিস আছে।

জেনে নিন ১০টি জাদুকরী খাবার সম্পর্কে যা মাত্র ৩০ দিনে ডায়াবেটিসকে দেবে বাজিমাত।

গাজর

গাজরে বেটা ক্যারোটিন আছে। যা শরীরে ইনসুলিনের উদ্দীপন নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত খাওয়া গেলে মাত্র ৩০ দিনে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

মাছ

মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ থাকে। যা শরীরের ইনসুলিনের উৎপাদন কম করে। সপ্তাহে দুই দিন করে খেলেই যথেষ্ট।

অলিভ অয়েল

অলিভ অয়েলের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে, যা শরীরের পক্ষে ভালো। শরীরে শর্করার পরিমাণ বাড়তে দেয় না। নিয়মিত অলিভ অয়েল খেলে শরীরে শর্করার পরিমাণ কমতে থাকে।

পাউরুটি

সাদা পাউরুটি অর্থাৎ যেটা ময়দা দিয়ে তৈরি হয় তা একেবারেই শরীরের উপযোগী নয়। তাই এই ধরনের পাউরুটিকে না বলুন। কিন্তু মাল্টি গ্রেন পাউরুটিতে হজমে কোনো সমস্যা হয় না। পাশাপাশি এতে ক্যালোরির পরিমাণও কম। যার ফলে আপনার ওজনও বাড়ে না এবং ডায়াবেটিসের সম্ভাবনাও কমে।

কমলালেবু

সপ্তাহে দুই দিন যদি কমলালেবু খেতে পারেন তাহলে মাত্র ৩০ দিনেই ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে। যা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।

আমন্ড

আমন্ড হল ডায়াবেটিক রোগীদের প্রিয়বন্ধু। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে। আমন্ড যদি প্রত্যেকদিন দুটি করেও খাওয়া যায় তাহলে ৩০ দিনেই হাতে নাতে ফল পাবেন।

গ্রিন টি

ক্যাটেচিন, ট্যানিন রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। আর গ্রিন টি এই উপাদানগুলোতে ভর্তি। দিনে দুইবার করে গ্রিন টি পান করুন। যদি ৩০ দিনে ডায়বেটিসের হাত থেকে মুক্তি চান তাহলে এই সহজ উপায়টি অত্যন্ত উপযোগী।

বিনস

বিনস ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। কারণ একে একাধিক ধরনের ফটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে যা শরীরের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।

আপেল

আপেল শরীরে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে আচমকা উত্থান-পতন নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার পরিমাণে স্থিতি আনতে সাহায্য করে। প্রত্যেকদিন একটা করে আপেল খান। ওটস ওটস পেটের মধ্যে উৎপাদিত পাচক উৎসেচক ও যে খাবার আমরা খাচ্ছি তার শর্করাজাত উপাদানের মধ্যে সেতু তৈরি করে। এর ফলে শরীরে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিক হয়।

আলোকিত সিরাজগঞ্জ

শিরোনাম:

স্টেশনে যাত্রীরাই কাটতে পারবেন ট্রেনের টিকিট
এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
পুলিশকে সাহায্য করবে ক্রাইম জিপিটি!
পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে স্কুলজীবনের মজার স্মৃতিতে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা
কাজিপুরে ভার্মি কম্পোস্ট সার বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু
১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়
আলো ছড়াচ্ছে কুষ্টিয়ার বয়স্ক বিদ্যালয়
মেয়েদের স্কুলের বেতন না দিয়ে ধোনিদের খেলা দেখলেন তিনি
‘ডিজিটাল ডিটক্স’ কী? কীভাবে করবেন?
তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে
নেইমারের বাবার দেনা পরিশোধ করলেন আলভেজ
দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর