ট্রাফিক প্রসিকিউশন ব্যবস্থানাপনার স্বচ্ছতা ও জবাবাদিহিতা প্রতিষ্ঠার লক্ষে ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন ব্যবস্থা চালুর নিমিত্তে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (০৩ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম জানান, আগামী ৭ তারিখ থেকে রাজশাহী বিভাগের ৮টি জেলায় একযোগে সনাতন পদ্ধতির পরিবর্তে ডিজিটাল ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন ব্যবস্থা চালু হবে।
শুধু তাইনা, সড়ক-মহাসড়কে আইন ভঙ্গের কারণে রুজুকৃত মামলার নিস্পত্তির জন্য গাড়ি ও চালকের বিরুদ্ধে শাস্তি স্বরুপ আইন দ্বারা নির্ধারিত জরিমানার টাকা জমাদানের জন্য স্থানীয় ব্যাংকে যেতে হতো।
এতে চালক ও গাড়ীর মালিকদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হতো। কিন্তু বর্তমানে সেটার পরিবর্তে ই-ট্রাফিক প্রসিকিউসন পদ্ধতি কার্যকর হওয়ার পর মামলার পক্ষগুলি ঘটনাস্থল হতে তৎক্ষনাৎ অথবা পরবর্তিতে বাংলাদেশের যেকোন স্থান থেকে জরিমানার অর্থ ইউক্যাশের মাধ্যমে মামলা নিস্পত্তি করতে পারবে। এই পদ্ধতিতে সিরাজগঞ্জ শহরে ১১৭ টি এজেন্ট এবং বিভিন্ন স্থানে ১৭টি পাঞ্চ মেশিনের মাধ্যমে সরকারি ছুটির দিনগুলিতেও জরিমানার টাকা প্রদানে তাদের কোন অসুবিধায় পরতে হবেনা বলেও পুলিশ সুপার জানান।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরাফত আলী, ইউক্যাশ বগুড়া অঞ্চলের এরিয়া ম্যানেজার মাহবুব উদ্দিন প্যাটেল, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আব্দুল কাদের,বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোকিত সিরাজগঞ্জ